ফের আইনি জটে আপার প্রাইমারিতে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া। এবার আপার প্রাইমারিতে ২০১১ সালের টেট পাশ পরীক্ষার্থীরা বঞ্চিত হয়েছে বলে মামলা দায়ের হয় আদালতে। এই মামলা দায়ের করেন ঈশিতা ঘোষপাল সহ ৭৩ জন পরীক্ষার্থী।
এর পরিপ্রেক্ষিতে ৩ সপ্তাহের মধ্যে কমিশনকে জবাব দিতে হবে। যদিও ২ সপ্তাহ পরে মামলাকারীদের বক্তব্য শুনবে আদালত। নতুন বছরের শুরুতে এই মামলার শুনানি হবে।
পরীক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, ২০১১ সালে তারা ৯০ নম্বরের টেট পরীক্ষায় অংশ নেয়। ২০১৫ সালে নিয়োগ প্রক্রিয়া ঘোষিত হয়। যেখানে প্রার্থীদের ১৫০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। সেখানে ২০১১ সালের টেট পরীক্ষার্থীদেরও ডাকা হয়। এই প্রেক্ষাপটে মামলাকারীদের তরফে আইনজীবী কমলেশ ভট্টাচার্য ও গৌতম দে আদালতকে জানান, ২০১১ সালের টেট পরীক্ষার সফল প্রার্থীদের প্যানেল বেরিয়েছিল। সফল পরীক্ষার্থীদের টেট সার্টিফিকেট দেওয়া হয়। যা ২০১৮ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে বলে জানান হয়। পরে কমিশন থেকে জানান হয়, যাঁরা দু-টি পরীক্ষাই দিয়েছেন, তাঁরা যেটি চাইবেন, সেই পরীক্ষার ফল প্রার্থী বাছাই করার সময় বিবেচিত হবে। কিন্তু তা করা হয় নি বলে অভিযোগ। মামলাকারী পরীক্ষার্থীদের দাবি, ২০১১ সালের পরীক্ষা সূত্রে তৈরি মেধা তালিকা আদালতে জমা দিতে হবে। শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে চলা বিতর্কের মাঝে নতুন করে ২০১১ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে অভিযোগ ওঠায় শিক্ষক নিয়োগ ফের আইনি জালে জড়িয়ে গেল। এমনটাই মনে করছে বিশেষজ্ঞরা।
পরীক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, ২০১১ সালে তারা ৯০ নম্বরের টেট পরীক্ষায় অংশ নেয়। ২০১৫ সালে নিয়োগ প্রক্রিয়া ঘোষিত হয়। যেখানে প্রার্থীদের ১৫০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। সেখানে ২০১১ সালের টেট পরীক্ষার্থীদেরও ডাকা হয়। এই প্রেক্ষাপটে মামলাকারীদের তরফে আইনজীবী কমলেশ ভট্টাচার্য ও গৌতম দে আদালতকে জানান, ২০১১ সালের টেট পরীক্ষার সফল প্রার্থীদের প্যানেল বেরিয়েছিল। সফল পরীক্ষার্থীদের টেট সার্টিফিকেট দেওয়া হয়। যা ২০১৮ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে বলে জানান হয়। পরে কমিশন থেকে জানান হয়, যাঁরা দু-টি পরীক্ষাই দিয়েছেন, তাঁরা যেটি চাইবেন, সেই পরীক্ষার ফল প্রার্থী বাছাই করার সময় বিবেচিত হবে। কিন্তু তা করা হয় নি বলে অভিযোগ। মামলাকারী পরীক্ষার্থীদের দাবি, ২০১১ সালের পরীক্ষা সূত্রে তৈরি মেধা তালিকা আদালতে জমা দিতে হবে। শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে চলা বিতর্কের মাঝে নতুন করে ২০১১ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে অভিযোগ ওঠায় শিক্ষক নিয়োগ ফের আইনি জালে জড়িয়ে গেল। এমনটাই মনে করছে বিশেষজ্ঞরা।


0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন