স্কুল শিক্ষকদের বাগে আনতে অনেক নিয়ম চালু করেছে রাজ্য সরকার। যদিও তা করেও বাগে আনতে পারেনি রাজ্যের স্কুল শিক্ষকদের। প্রতিবার মুখ পুড়েছে সরকারের। এবার থেকে স্কুল শিক্ষকরা আর টিউশন পড়াতে পারবেন না।
স্কুল শিক্ষকদের বাগে আনতে কড়া আইন নির্ধারণ করেছে রাজ্য বিদ্যালয় শিক্ষা দফতর। এই ইস্যুতে শিক্ষামন্ত্রী আগেই ঘোষণা করেছেন, সরকারি কিংবা সরকার পোষিত স্কুলের শিক্ষকরা গৃহ-শিক্ষকতা করলে কঠোর ব্যবস্থা নেবে সরকার।
আর এবার শাস্তির কোপে পড়ার আশঙ্কায় প্রাইভেট টিউশন বন্ধ করলেন শিক্ষকরা। ময়নাগুড়ি ব্লক জুড়ে প্রাইভেট টিউশন বন্ধের মুখে। যে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে তাতে বেশকিছু বিষয় মানতে বলা হয়েছে।
অপরদিকে এক নির্দেশিকা কোচবিহার জেলার প্রতিটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে পাঠিয়েছে ডি আই। ওই নির্দেশিকাতে বলা হয়েছে,
১। স্কুলের শিক্ষকদের প্রাইভেট টিউশন সম্পূর্ণ রূপে বন্ধ। এই নির্দেশিকা কার্যকর হবে জানুয়ারির ১০ তারিখ থেকে।
২। পিছিয়ে পড়া পড়ুয়াদের নিয়ে স্পেশাল ক্লাস করাতে হবে।
৩। বিদ্যালয়ে নির্ধারিত সময়ে উপস্থিত ও নির্ধারিত সময়ে বিদ্যালয় ত্যাগের বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
৪। প্রতিটি বিদ্যালয়ে পানীয় জল ও শৌচালয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।
এবার কোচবিহার জেলার মতন বাঁকুড়া জেলা ডিআই থেকেও একইরকম নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে।
সেখানেও শিক্ষকদের প্রাইভেট টিউশন না পড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। WBPTWA নামে এক সংগঠন ব্লক ভিত্তিক টিউশন পড়ানো শিক্ষকদের নামের লিস্ট ডিআই অফিসে জমা করেছে। ওই সমস্ত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে সংশ্লিষ্ট স্কুলের প্রধান শিক্ষককে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
আবার কিছু জেলাতে শিক্ষকদের মুচলেকা দিতে বলা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, স্কুলের কর্মরত শিক্ষকরা টিউশন পড়াতে পারবে না। এর পাশাপাশি তাদের মুচলেকা দিতে হবে। এই ফতোয়া জারি করা হয়েছে জেলা শিক্ষা দফতর থেকে।
আর এবার শাস্তির কোপে পড়ার আশঙ্কায় প্রাইভেট টিউশন বন্ধ করলেন শিক্ষকরা। ময়নাগুড়ি ব্লক জুড়ে প্রাইভেট টিউশন বন্ধের মুখে। যে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে তাতে বেশকিছু বিষয় মানতে বলা হয়েছে।
অপরদিকে এক নির্দেশিকা কোচবিহার জেলার প্রতিটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে পাঠিয়েছে ডি আই। ওই নির্দেশিকাতে বলা হয়েছে,
১। স্কুলের শিক্ষকদের প্রাইভেট টিউশন সম্পূর্ণ রূপে বন্ধ। এই নির্দেশিকা কার্যকর হবে জানুয়ারির ১০ তারিখ থেকে।
২। পিছিয়ে পড়া পড়ুয়াদের নিয়ে স্পেশাল ক্লাস করাতে হবে।
৩। বিদ্যালয়ে নির্ধারিত সময়ে উপস্থিত ও নির্ধারিত সময়ে বিদ্যালয় ত্যাগের বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
৪। প্রতিটি বিদ্যালয়ে পানীয় জল ও শৌচালয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।
এবার কোচবিহার জেলার মতন বাঁকুড়া জেলা ডিআই থেকেও একইরকম নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে।
Loading...
আবার কিছু জেলাতে শিক্ষকদের মুচলেকা দিতে বলা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, স্কুলের কর্মরত শিক্ষকরা টিউশন পড়াতে পারবে না। এর পাশাপাশি তাদের মুচলেকা দিতে হবে। এই ফতোয়া জারি করা হয়েছে জেলা শিক্ষা দফতর থেকে।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন