রাজ্যে ক্রমশ বেকারের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। একের পর পরীক্ষা নানান কারণে আটকে আছে। সেই সব পরীক্ষা কবে আবার শুরু হবে তা নিয়ে প্রশ্ন আছে।
এমনকি কিছু পরীক্ষা মামলার কারণেও আটকে আছে। যেমন শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা। বিশেষ করে আপারের নিয়োগ প্রক্রিয়া আটকে আছে আমলার কারণে। সেই মামলার জট কাটিয়ে কবে যে পরীক্ষার্থীরা নিয়োগপত্র হাতে পাবেন তা নিয়েও আছে প্রশ্ন। আপারের নিয়োগ নিয়ে বেশ চাপে আছে কমিশন। কারণ এবারে আপারের নিয়োগ সংক্রান্ত মামলার শুনানির দিনে কমিশনকে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর দিতে হতে পারে। আর এই নিয়ে বেশ চাপে আছে কমিশন। যেমন,
১। টেট ওয়েটেজ নিয়ে কমিশনের বক্তব্য কি?
২। রেশিও ১:১.৪ মানা হয়েছে কি না?
৩। প্রকাশিত মেধাতালিকাতে অপ্রশিক্ষিত প্রার্থী আছে কিনা?
এই তিন প্রশ্নের উত্তর দিতে বেশ চাপে পড়বে কমিশন। সূত্রের খবর, কমিশনের একটা অংশের দাবি প্রকাশিত মেধাতালিকাতে সবাই প্রশিক্ষিত প্রার্থীরাই সুযোগ পেয়েছেন। কিন্তু রেশিও ও টেট ওয়েটেজ নিয়ে বক্তব্য কি হবে, সেটা নিয়ে বেশ চাপে আছে কমিশন। যদিও এই নিয়ে প্রকাশ্যে কোনও মন্তব্য করতে নারাজ কমিশন। তাই এখন দেখার আদালতে শুনানির দিনে কমিশন কি অবস্থান নেয়। আর সেই দিকে তাকিয়ে পরীক্ষার্থীরা।
সূত্রের দাবি, কমিশনের একটা অংশ চাইছে, সিট সংখ্যা বাড়িয়ে আপারের সমস্যার সমাধান করতে। তাদের মতে এ ছাড়া দ্বিতীয় আর কোনও রাস্তা নেই কমিশনের কাছে। কিন্তু প্রশ্ন, কত সিট বাড়াতে চাইছে কমিশন? সেখানে কারা সুযোগ পাবেন? প্রশ্ন থাকছে অনেক। তাই এবারের শুনানির দিন খুবি গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে কমিশন ও পরীক্ষার্থীদের কাছে।
১। টেট ওয়েটেজ নিয়ে কমিশনের বক্তব্য কি?
২। রেশিও ১:১.৪ মানা হয়েছে কি না?
৩। প্রকাশিত মেধাতালিকাতে অপ্রশিক্ষিত প্রার্থী আছে কিনা?
এই তিন প্রশ্নের উত্তর দিতে বেশ চাপে পড়বে কমিশন। সূত্রের খবর, কমিশনের একটা অংশের দাবি প্রকাশিত মেধাতালিকাতে সবাই প্রশিক্ষিত প্রার্থীরাই সুযোগ পেয়েছেন। কিন্তু রেশিও ও টেট ওয়েটেজ নিয়ে বক্তব্য কি হবে, সেটা নিয়ে বেশ চাপে আছে কমিশন। যদিও এই নিয়ে প্রকাশ্যে কোনও মন্তব্য করতে নারাজ কমিশন। তাই এখন দেখার আদালতে শুনানির দিনে কমিশন কি অবস্থান নেয়। আর সেই দিকে তাকিয়ে পরীক্ষার্থীরা।
সূত্রের দাবি, কমিশনের একটা অংশ চাইছে, সিট সংখ্যা বাড়িয়ে আপারের সমস্যার সমাধান করতে। তাদের মতে এ ছাড়া দ্বিতীয় আর কোনও রাস্তা নেই কমিশনের কাছে। কিন্তু প্রশ্ন, কত সিট বাড়াতে চাইছে কমিশন? সেখানে কারা সুযোগ পাবেন? প্রশ্ন থাকছে অনেক। তাই এবারের শুনানির দিন খুবি গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে কমিশন ও পরীক্ষার্থীদের কাছে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন