রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক নতুন ঘটনা নয়। শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষাতে একাধিক অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন হবু শিক্ষকরা। অনিয়মের অভিযোগ জানিয়ে আদালতে একের পর এক মামলা দায়ের করেন পরীক্ষার্থীরা।
প্রথম থেকে পরীক্ষার্থীদের দাবি , স্বচ্ছ ভাবে নিয়োগ করুক কমিশন।
রাজ্যে সব থেকে বেশি বিতর্ক হয়েছে আপার প্রাইমারিতে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে। অস্বচ্ছতার অভিযোগ জানিয়ে আদালতে মামলার পাহাড় জমেছে। এখনও ১৩ টার বেশি প্রধান মামলা ঝুলে রয়েছে আদালতে। সম্প্রতি ছিল আপার প্রাইমারি মামলার গুরুত্বপূর্ণ শুনানি।
ওই শুনানির দিকে তাকিয়ে ছিলেন পরীক্ষার্থীদের একটা বড় অংশ। যদিও আদালত জানিয়ে দেয় এই মামলার পরবর্তী শুনানি জানুয়ারির ৩ তারিখ। এর মধ্যে কমিশন আদালতে হলফনামা জমা দেয়। যদিও কমিশনের দেওয়া ওই হলফনামাতে কি আছে তা স্পষ্ট ভাবে জানা যায় নি। আর তাই জানুয়ারির ৩ তারিখ শুনানির দিন সব কিছু স্পষ্ট হয়ে যাবে। এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
কিন্তু প্রশ্ন হল, কমিশন মেধাতালিকা প্রকাশ করতে নির্দেশ দেওয়ার পরেও কেন নিয়োগ প্রক্রিয়া ঝুলে আছে? এর দায় কার? যদিও কমিশন এই নিয়োগ আটকে থাকার দায় পরীক্ষার্থীদের ঘাড়ে চাপিয়েছে। কমিশনের অভিযোগ, মামলার কারণে এই নিয়োগ আটকে আছে। কিন্তু কমিশন এক বারও বলছে না এই মামলা হবার কারণ কি? কমিশনের পূর্ব পরিকল্পনার জেরেই আটকে আছে গোটা নিয়োগ। দাবি পরীক্ষার্থীদের। তাদের অভিযোগ, ওয়েটেজ যেভাবে বাড়ান হয়েছে, তাতে কমিশন যে অনিয়ম করেছে তা স্পষ্ট। এর পরে কমিশন হলফনামাতে আদালতে কি জানিয়েছে সেটাই দেখার।
এটা ঠিক, আদালতের সিদ্ধান্তের উপর এখন এই নিয়োগের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। আদালতও জানে মেধা তালিকা প্রকাশের পরে যেভাবে অভিযোগ জমা পড়েছে, তাতে এই কমিশন স্বচ্ছ নয়। কিন্তু প্রশ্ন নিয়োগ হবে কি না? নাকি মেধাতালিকা বাতিল হবে? একাধিক প্রশ্ন ঘুরছে হবু শিক্ষকদের মধ্যে।
কমিশন সূত্রে এখনও পর্যন্ত যা খবর পাওয়া গিয়েছে তাতে, কমিশন সম্প্রতি আদালতে যে হলফনামা জমা দিয়েছে তাতে নিয়োগ জট কাটতে পারে। কিন্তু কমিশন কি চাইছে সেটা বড় প্রশ্ন। কমিশন যদি নিয়োগ চায় তাহলে এই নিয়োগ জানুয়ারির মধ্যে হওয়া সম্ভব। এখন দেখার শেষপর্যন্ত আদালত কি সিদ্ধান্ত নেয়।
রাজ্যে সব থেকে বেশি বিতর্ক হয়েছে আপার প্রাইমারিতে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে। অস্বচ্ছতার অভিযোগ জানিয়ে আদালতে মামলার পাহাড় জমেছে। এখনও ১৩ টার বেশি প্রধান মামলা ঝুলে রয়েছে আদালতে। সম্প্রতি ছিল আপার প্রাইমারি মামলার গুরুত্বপূর্ণ শুনানি।
Loading...
কিন্তু প্রশ্ন হল, কমিশন মেধাতালিকা প্রকাশ করতে নির্দেশ দেওয়ার পরেও কেন নিয়োগ প্রক্রিয়া ঝুলে আছে? এর দায় কার? যদিও কমিশন এই নিয়োগ আটকে থাকার দায় পরীক্ষার্থীদের ঘাড়ে চাপিয়েছে। কমিশনের অভিযোগ, মামলার কারণে এই নিয়োগ আটকে আছে। কিন্তু কমিশন এক বারও বলছে না এই মামলা হবার কারণ কি? কমিশনের পূর্ব পরিকল্পনার জেরেই আটকে আছে গোটা নিয়োগ। দাবি পরীক্ষার্থীদের। তাদের অভিযোগ, ওয়েটেজ যেভাবে বাড়ান হয়েছে, তাতে কমিশন যে অনিয়ম করেছে তা স্পষ্ট। এর পরে কমিশন হলফনামাতে আদালতে কি জানিয়েছে সেটাই দেখার।
এটা ঠিক, আদালতের সিদ্ধান্তের উপর এখন এই নিয়োগের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। আদালতও জানে মেধা তালিকা প্রকাশের পরে যেভাবে অভিযোগ জমা পড়েছে, তাতে এই কমিশন স্বচ্ছ নয়। কিন্তু প্রশ্ন নিয়োগ হবে কি না? নাকি মেধাতালিকা বাতিল হবে? একাধিক প্রশ্ন ঘুরছে হবু শিক্ষকদের মধ্যে।
কমিশন সূত্রে এখনও পর্যন্ত যা খবর পাওয়া গিয়েছে তাতে, কমিশন সম্প্রতি আদালতে যে হলফনামা জমা দিয়েছে তাতে নিয়োগ জট কাটতে পারে। কিন্তু কমিশন কি চাইছে সেটা বড় প্রশ্ন। কমিশন যদি নিয়োগ চায় তাহলে এই নিয়োগ জানুয়ারির মধ্যে হওয়া সম্ভব। এখন দেখার শেষপর্যন্ত আদালত কি সিদ্ধান্ত নেয়।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন