ফের বিতর্কে রাজ্য সরকার। পশ্চিমবঙ্গ রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী রেজিস্ট্রার পদে যোগ দিতে চলেছেন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রাক্তন রাজ্য সভানেত্রী জয়া দত্ত। তাঁর নিয়োগের বিষয়টি জানাজানি হতেই বিতর্ক শুরু হয়েছে সবমহলে।
সরকারের বিরুদ্ধে স্বজনপোষণের অভিযোগে তুলে সুর চড়িয়েছেন বিরোধীরা।
কলেজে জীবনের শুরুতেই তৃণমূলের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন তিনি। অতি অল্প সময়ের মধ্যেই ছাত্র পরিষদের মুখ হয়ে ওঠেন। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতির দায়িত্বও পান। কিন্তু তিনি সভানেত্রী থাকাকালীনই কলেজের ভর্তি-চক্রে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ ওঠে। ওই ঘটনার জেরে জয়া দত্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে। সরাসরি যুক্ত, এমন অভিযোগও ওঠে দলের অন্দরে। এছাড়াও একাধিক অভিযোগ উঠতে শুরু করে তাঁর বিরুদ্ধে।
দানা বাঁধে বিতর্ক। এই পরিস্থিতিতে কার্যত বাধ্য হয়েই জয়া দত্তকে পদ থেকে সরানোর সিদ্ধান্ত নেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পদচ্যুত হলেও দলের সঙ্গেই ছিলেন তিনি।
সেই ঘটনার পর জয়া দত্তের চাকরির খবর প্রকাশ্যে আসতেই শুরু হয়েছে কানাঘুষো। জানা গিয়েছে, সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গ রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে সহকারী রেজিস্ট্রার নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল। ২০ তারিখ ইন্টারভিউ হয়। এরপরই প্রকাশ্যে আসে যে ওই পদে যোগ দেবেন ছাত্র পরিষদের প্রাক্তন সভানেত্রী জয়া দত্ত।
উচ্চ প্রাথমিকে পরীক্ষা দিয়ে সফল হবার পরেও চাকরি না পেয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে আছে এই রাজ্যের কয়েক হাজার পরীক্ষার্থী। সেই একি রাজ্যে, শাসক দলের নেত্রী হলেই সহজে চাকরি পাওয়া যায়। তার উদাহরণ জয়া দত্ত। এমনটাই জানালেন এক হবু শিক্ষক।
কলেজে জীবনের শুরুতেই তৃণমূলের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন তিনি। অতি অল্প সময়ের মধ্যেই ছাত্র পরিষদের মুখ হয়ে ওঠেন। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতির দায়িত্বও পান। কিন্তু তিনি সভানেত্রী থাকাকালীনই কলেজের ভর্তি-চক্রে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ ওঠে। ওই ঘটনার জেরে জয়া দত্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে। সরাসরি যুক্ত, এমন অভিযোগও ওঠে দলের অন্দরে। এছাড়াও একাধিক অভিযোগ উঠতে শুরু করে তাঁর বিরুদ্ধে।
Loading...
সেই ঘটনার পর জয়া দত্তের চাকরির খবর প্রকাশ্যে আসতেই শুরু হয়েছে কানাঘুষো। জানা গিয়েছে, সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গ রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে সহকারী রেজিস্ট্রার নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল। ২০ তারিখ ইন্টারভিউ হয়। এরপরই প্রকাশ্যে আসে যে ওই পদে যোগ দেবেন ছাত্র পরিষদের প্রাক্তন সভানেত্রী জয়া দত্ত।
উচ্চ প্রাথমিকে পরীক্ষা দিয়ে সফল হবার পরেও চাকরি না পেয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে আছে এই রাজ্যের কয়েক হাজার পরীক্ষার্থী। সেই একি রাজ্যে, শাসক দলের নেত্রী হলেই সহজে চাকরি পাওয়া যায়। তার উদাহরণ জয়া দত্ত। এমনটাই জানালেন এক হবু শিক্ষক।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন