রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ সহ একাধিক নিয়োগ প্রক্রিয়া আইনি জালে জড়িয়ে। এবার নিয়োগ আটকে থাকার কারণ হিসাবে উঠে এক রাজ্য পালের নাম। বিধানসভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশোধিত বিধি পেশ করার পর রাজ্যপালের সঙ্গে শিক্ষা-দফতরের দ্বন্দ্ব মোটামুটি সবাই জেনে গিয়েছেন।
কিন্তু রাজ্যপালও এই সংঘাতে মাথা নত করতে নারাজ। আর তার ফলে একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগ এবং উপাচার্য, সহ উপাচার্যদের বেতন সংক্রান্ত বিষয় আটকে গিয়েছে। নিয়ম অনুসারে, কোনও নিয়োগ সংক্রান্ত কমিটিতে আচার্যের মনোনীত সদস্য কে হবেন, তা দফতর ঠিক করে রাজভবনে পাঠাবে। রাজ্যপাল তাতে কেবলমাত্র অনুমোদন দেবেন মাত্র।
কিন্তু এক্ষেত্রে যে ক-টি বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগ সংক্রান্ত ফাইল রাজ্যপালের কাছে পাঠানো হয়েছে, তার সবক-টি তিনি ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ। তার মধ্যে কয়েকটি ক্ষেত্রে কারণ দর্শালেও বাকিগুলি নিয়ে কিছুই জানান নি তিনি।
প্রেসিডেন্সি, সংস্কৃত, বর্ধমান, কল্যাণীর মতো বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া থমকে গিয়েছে। কারণ, নিয়মমতো সিলেকশন কমিটিতে আচার্যের মনোনীত প্রতিনিধি থাকেন। দফতর থেকে সেই নামগুলি রাজভবনে পাঠানো হলেও, তার অনুমোদন দেওয়া হয়নি। শিক্ষা-দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, কলকাতার বুকে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের আধিকারিক নিয়োগের জন্য দফতরের কাছে চিঠি দেওয়া হয়। আচার্যের প্রতিনিধি কে হবেন, তাঁর নাম প্রস্তাব করে রাজ্যপালের কাছে ফাইল পাঠানো হয়। কিন্তু তা ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। সেই নাম অনুমোদন করেননি ধনকার।
Loading...
প্রেসিডেন্সি, সংস্কৃত, বর্ধমান, কল্যাণীর মতো বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া থমকে গিয়েছে। কারণ, নিয়মমতো সিলেকশন কমিটিতে আচার্যের মনোনীত প্রতিনিধি থাকেন। দফতর থেকে সেই নামগুলি রাজভবনে পাঠানো হলেও, তার অনুমোদন দেওয়া হয়নি। শিক্ষা-দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, কলকাতার বুকে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের আধিকারিক নিয়োগের জন্য দফতরের কাছে চিঠি দেওয়া হয়। আচার্যের প্রতিনিধি কে হবেন, তাঁর নাম প্রস্তাব করে রাজ্যপালের কাছে ফাইল পাঠানো হয়। কিন্তু তা ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। সেই নাম অনুমোদন করেননি ধনকার।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন