বিতর্কটা চলছিল অনেক দিন ধরে। মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনকে চ্যালেঞ্জ করতে গিয়ে সুপ্রিম কোর্টে বড় ধাক্কা খায় কাঁথি হাই মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটি। মামলা খারিজ হওয়া আটকাতে, তা প্রত্যাহারই করে নেয় তারা।
রাজ্যের মাদ্রাসাগুলোতে নিয়োগের ক্ষমতা কার হাতে থাকবে এই বিতর্ক টা অনেক দিন ধরে চলছিল।এই নিয়ে আদালতে মামলাও দায়ের হয়। প্রথমে কলকাতা হাইকোর্ট ও পরে সুপ্রিম কোর্টে। শেষ পর্যন্ত শিক্ষক নিয়োগের ক্ষমতা গত ৬ জানুয়ারি মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনকে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। এর পাশাপাশি মাদ্রাসগুলির সংখ্যা লঘু চরিত্রও বজায় রাখেন বিচারপতি অরুণ মিশ্র এবং উদয় উমেল ললিতের ডিভিশন বেঞ্চ। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে রিট পিটিশন করে কাঁথি হাই মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটি। সেই আবেদন প্রত্যাহার করে নিল তারা।এর ফলে শিক্ষক নিয়োগ হবে সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে।
রাজ্যের একাধিক মাদ্রাসায় শিক্ষকের অভাব। অনেক মাদ্রাসা শিক্ষকের অভাবে বন্ধ হবার মুখে দাঁড়িয়ে। শীর্ষ আদালতের এই সিদ্ধান্তের পরে রাজ্যে ফের শিক্ষক নিয়োগের একটা সম্ভাবনা তৈরি হল।
সূত্রের খবর, মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনের মধ্যমে দ্রুত শিক্ষক নিয়োগ হতে পারে। ইতিমধ্যে জমে থাকা বিভিন্ন কাজ শেষ করতে উদ্যোগ নিয়েছে মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন। আর এর পরে শিক্ষক নিয়োগ করতে উদ্যোগ নেবে কমিশন। কারণ, দীর্ঘ দিন আইনি জালে আটকে ছিল মাদ্রাসায় শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া। এবার সেই জটিলতা কাটার পরেই শিক্ষক নিয়োগের ভাবনা শুরু করেছে মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন। যদিও এই নিয়ে এখনও চূড়ান্ত কোনও সিদ্ধান্ত হয় নি।
Loading...
সূত্রের খবর, মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনের মধ্যমে দ্রুত শিক্ষক নিয়োগ হতে পারে। ইতিমধ্যে জমে থাকা বিভিন্ন কাজ শেষ করতে উদ্যোগ নিয়েছে মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন। আর এর পরে শিক্ষক নিয়োগ করতে উদ্যোগ নেবে কমিশন। কারণ, দীর্ঘ দিন আইনি জালে আটকে ছিল মাদ্রাসায় শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া। এবার সেই জটিলতা কাটার পরেই শিক্ষক নিয়োগের ভাবনা শুরু করেছে মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন। যদিও এই নিয়ে এখনও চূড়ান্ত কোনও সিদ্ধান্ত হয় নি।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন