বেতন নিয়ে সরকারি কর্মচারীদের অভিযোগ অনেক দিনের। এবার এই বেতন সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে তৈরি হওয়া সমস্যা আরও জটিল হচ্ছে বলে মনে করছেন শিক্ষকদের একটা বড় অংশ। প্রাথমিক শিক্ষকদের বর্ধিত বেতন সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি ঘিরে বিতর্ক এখনও থেকে গিয়েছে।
ফলে নয়া বেতনের অপশন ফর্ম পূরণ করে দিয়েও দুশ্চিন্তায় রয়েছেন লক্ষাধিক শিক্ষক। কারণ, যে সব জায়গায় বিভ্রান্তি বা অসঙ্গতি ছিল, তার ব্যাখ্যা শিক্ষা দফতর এখনও দেয়নি। তাই আর্থিক সমস্যা তৈরি হতে পারে বলে শিক্ষকদের আশঙ্কা। হাইস্কুলে শিক্ষক থেকে প্রধান শিক্ষক হলে, ইনক্রিমেন্ট দেওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে। অথচ, প্রাথমিক শিক্ষকদের ক্ষেত্রে তার কোনও উল্লেখ নেই। তাঁরা বলেন, ১৩ ডিসেম্বর শিক্ষকদের বর্ধিত বেতনের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছিল। অপশন ফর্ম পূরণ করার সময় একাধিক বিষয়ে বিভ্রান্তি দেখা দেয়। যেহেতু কোনও ব্যাখ্যা ছিল না, তাই ফর্ম পূরণ করে দিতে হয়েছে।
তবে এই ইনক্রিমেন্টের ব্যাপারটি নিয়ে একটি বৈষম্য করা হচ্ছে।
এদিকে, প্রাথমিক শিক্ষকদের যে বেতন বাড়ান হয়েছিল, তার কার্যকারিতা ১ আগস্ট ২০১৯ থেকে করা হয়। অথচ, সরকারি কর্মীদের নয়া পে স্কেল ১ জানুয়ারি ২০২০ থেকে লাগু হয়েছে। তাঁরা ১ জানুয়ারি ২০১৬ থেকে নোশনাল বেনিফিট পাচ্ছেন। অভিযোগ, এই সুবিধার কথা শিক্ষকদের ক্ষেত্রে উল্লেখ নেই বিজ্ঞপ্তিতে। ফলে বড় রকমের আর্থিক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। তাই বিষয়টিতে মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করেছে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি।
Loading...
এদিকে, প্রাথমিক শিক্ষকদের যে বেতন বাড়ান হয়েছিল, তার কার্যকারিতা ১ আগস্ট ২০১৯ থেকে করা হয়। অথচ, সরকারি কর্মীদের নয়া পে স্কেল ১ জানুয়ারি ২০২০ থেকে লাগু হয়েছে। তাঁরা ১ জানুয়ারি ২০১৬ থেকে নোশনাল বেনিফিট পাচ্ছেন। অভিযোগ, এই সুবিধার কথা শিক্ষকদের ক্ষেত্রে উল্লেখ নেই বিজ্ঞপ্তিতে। ফলে বড় রকমের আর্থিক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। তাই বিষয়টিতে মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করেছে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন