রাজ্য ও রাজ্যপালের মধ্যে সম্পর্ক কেমন এখন তা প্রায় সবার জানা। আর এবার বাজেটের উদ্বোধনী বক্তৃতা ঘিরে ফের রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত।
রাজ্যের তৈরি করে দেওয়া ভাষণের বাইরে গিয়ে, তাঁর মত প্রকাশের অধিকার আছে, সরাসরি জানিয়ে দিয়েছেন রাজ্যপাল। সেইমতো ভাষণে কিছু পরিবর্তন করার অনুরোধও করেছেন তিনি। রাজ্য জানিয়ে দিয়েছে, লিখে দেওয়া বক্তব্যের কোনও পরিবর্তন করা সম্ভব নয়।
সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করবেন রাজ্যপাল। রাজ্য বিধানসভার বাজেট অধিবেশনে উদ্বোধনী ভাষণ দেবেন। নেহাতই সাংবিধানিক রীতি। কিন্তু, তা ঘিরেই তোলপাড় রাজ্য-রাজনীতি। আরও একবার রাজ্যের সঙ্গে সংঘাতে জগদীপ ধনখড়।
প্রথা অনুযায়ী, রাজ্যপালের বাজেট বক্তব্যের রূপরেখা তৈরি করে দেয় রাজ্য। সরকারের লিখে দেওয়া ভাষণই পাঠ করার কথা ধনকড়ের। কিন্তু, তা নিয়ে আপত্তি রাজ্যপালের। সেকথা খোলাখুলিই জানিয়েছেন তিনি।
যেমন কথা, তেমন কাজ। সকালেই রাজ্য সরকারকে চিঠি দেন রাজ্যপাল। চিঠিতে ধনখড় লেখেন,''মন্ত্রিসভা অনুমোদিত ভাষণের যে খসড়া তাঁকে পাঠানো হয়েছে,তাতে কিছু পরিবর্তন করতে হবে''। আর এর পর থেকে রাজ্য ও রাজ্যপালের মধ্যে চলতে থাকা বিতর্ক আরও বাড়ে।
সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করবেন রাজ্যপাল। রাজ্য বিধানসভার বাজেট অধিবেশনে উদ্বোধনী ভাষণ দেবেন। নেহাতই সাংবিধানিক রীতি। কিন্তু, তা ঘিরেই তোলপাড় রাজ্য-রাজনীতি। আরও একবার রাজ্যের সঙ্গে সংঘাতে জগদীপ ধনখড়।
Loading...
যেমন কথা, তেমন কাজ। সকালেই রাজ্য সরকারকে চিঠি দেন রাজ্যপাল। চিঠিতে ধনখড় লেখেন,''মন্ত্রিসভা অনুমোদিত ভাষণের যে খসড়া তাঁকে পাঠানো হয়েছে,তাতে কিছু পরিবর্তন করতে হবে''। আর এর পর থেকে রাজ্য ও রাজ্যপালের মধ্যে চলতে থাকা বিতর্ক আরও বাড়ে।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন