সম্প্রতি রাজ্যের বেশ-কয়েকটি শিক্ষক শিক্ষণ কোর্সের অনুমোদন বাতিল করেছিল এনসিটিই। তবে কয়েকদিন আগে কাউন্সিলের পূর্বাঞ্চলীয় কমিটির বৈঠকে স্বস্তি এবং অস্বস্তি— দু-টিই ফিরল রাজ্যের বিএড কলেজগুলিতে। রাজ্যের দু-টি সরকারি কলেজের অনুমোদন বাতিল হয়ে যাওয়ায় স্বভাবতই একটা অস্বস্তি তৈরি হয়েছে। আর এই অনুমোদন বাতিল হবার ফলে চিন্তায় পড়ুয়াদের অনেকেই।অপরদিকে, বেশ কয়েকটি কলেজের অনুমোদন বাতিল করে দেওয়ার পরও পুনর্বিবেচনা করে তা ফিরিয়ে দেওয়া হল।
কাউন্সিলের পূর্বাঞ্চলীয় কমিটির ২৮০-তম বৈঠক হয়েছে ২৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ১ মার্চ। সেখানেই রাজ্যের বেশ কিছু কলেজের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ হয়।
উল্লেখযোগ্যভাবে কোচবিহার এবং বর্ধমানের একটি করে সরকারি কলেজের এই পরিণতি হয়েছে। কোচবিহারের গভর্নমেন্ট কলেজ অব ফিজিক্যাল এডুকেশনের ভর্তির অনুমোদন প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। বৈঠক সূত্রে জানা গিয়েছে, পরিকাঠামোগত সমস্যা সহ অন্যান্য বিষয়ে খামতি থাকার কারণে গত ১৮ জানুয়ারি শোকজ করা হয়েছিল এই কলেজকে। কিন্তু সময়ের মধ্যে তার উত্তর না মেলায় ক্ষুব্ধ হয় কাউন্সিল।
তার ভিত্তিতেই ওই বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, এই কলেজ ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে কোনও ভর্তি করতে পারবে না। কারণ তাদের নানা খামতি আছে। অন্যদিকে, বর্ধমানের গভর্নমেন্ট কলেজ অব এডুকেশনেও পরিকাঠামোগত ত্রুটির কারণে ভর্তির অনুমোদন বাতিল করেছে কাউন্সিল।
অপরদিকে, উলুবেড়িয়া কলেজের বিএড কোর্সের স্বীকৃতিও প্রথমে বাতিল করে পরে তা ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এই তালিকায় একাধিক জেলার বেশ কিছু বেসরকারি কলেজের ক্ষেত্রেও এমনটা হয়েছে। অর্থাৎ, প্রথমে কোর্সের অনুমোদন বাতিল করে পরে তা ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাছাড়া, কল্যাণীর দু’টি কলেজকে শোকজ করা হয়েছে। যে শর্ত পূরণ করতে বলা হয়েছিল, তা পূরণ না করার জন্যই এমন সিদ্ধান্ত বলে কাউন্সিল জানিয়েছে।
স্বস্তির বিষয় হল— হুগলির পাণ্ডুয়া, মুর্শিদাবাদ, বর্ধমানের একটি করে কলেজের বিএড পড়ানোর স্বীকৃতি প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারপর ফের নতুন করে আবেদন করে প্রয়োজনীয় নথি জমা দেয় তারা। তার ভিত্তিতেই ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে ওই কলেজগুলির পুরনো মর্যাদা।
উল্লেখযোগ্যভাবে কোচবিহার এবং বর্ধমানের একটি করে সরকারি কলেজের এই পরিণতি হয়েছে। কোচবিহারের গভর্নমেন্ট কলেজ অব ফিজিক্যাল এডুকেশনের ভর্তির অনুমোদন প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। বৈঠক সূত্রে জানা গিয়েছে, পরিকাঠামোগত সমস্যা সহ অন্যান্য বিষয়ে খামতি থাকার কারণে গত ১৮ জানুয়ারি শোকজ করা হয়েছিল এই কলেজকে। কিন্তু সময়ের মধ্যে তার উত্তর না মেলায় ক্ষুব্ধ হয় কাউন্সিল।
Loading...
অপরদিকে, উলুবেড়িয়া কলেজের বিএড কোর্সের স্বীকৃতিও প্রথমে বাতিল করে পরে তা ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এই তালিকায় একাধিক জেলার বেশ কিছু বেসরকারি কলেজের ক্ষেত্রেও এমনটা হয়েছে। অর্থাৎ, প্রথমে কোর্সের অনুমোদন বাতিল করে পরে তা ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাছাড়া, কল্যাণীর দু’টি কলেজকে শোকজ করা হয়েছে। যে শর্ত পূরণ করতে বলা হয়েছিল, তা পূরণ না করার জন্যই এমন সিদ্ধান্ত বলে কাউন্সিল জানিয়েছে।
স্বস্তির বিষয় হল— হুগলির পাণ্ডুয়া, মুর্শিদাবাদ, বর্ধমানের একটি করে কলেজের বিএড পড়ানোর স্বীকৃতি প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারপর ফের নতুন করে আবেদন করে প্রয়োজনীয় নথি জমা দেয় তারা। তার ভিত্তিতেই ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে ওই কলেজগুলির পুরনো মর্যাদা।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন