শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিতর্কের মধ্যে ভাল খবর শোনালেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এসএসসিতে স্বচ্ছতার সঙ্গে দ্রুত নিয়োগের লক্ষ্যেই নতুন ব্যবস্থা নিয়ে আসা হয়েছে। বৃহস্পতিবার পুরুলিয়ার সিধো-কানহো বীরসা বিশ্ববিদ্যালয়ে চতুর্থ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এমন মন্তব্য করেন শিক্ষামন্ত্রী।
তিনি বলেন, যাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকবে, তিনি অবশ্যই চাকরির পরীক্ষায় ভালো করতে পারবেন। আগে ওই নম্বরের নামে আসলে 'দলের নম্বর' যোগ হতো। এই ৮ বছরে আমি দেখে নিয়েছি, কিসে গলদ রয়েছে। বিতর্ক সরিয়ে শিক্ষার মানোন্নয়নই রাজ্য সরকারের মূল লক্ষ্য বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী।
অন্যদিকে, এদিনই বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ‘জঙ্গলমহল স্বীকৃতি’ সম্মান দেওয়া হয়। মুখ্যমন্ত্রীর অনুপস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে ওই স্মারক শিক্ষামন্ত্রীর হাতে তুলে দেওয়া হয়। এদিন সমাবর্তন অনুষ্ঠানের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, স্বচ্ছতার সঙ্গে দ্রুত শিক্ষক নিয়োগ প্রয়োজন। সেই জন্যই নতুন ব্যবস্থা আনা হয়েছে। গত পাঁচ বছর ধরে এসএসসির আপার প্রাইমারি নিয়োগ করাতে পারছি না। সবাই কোর্টে যাচ্ছে।
আমাকে তো দেখতে হবে যাতে এমন ব্যবস্থা করা যায়, যার মাধ্যমে নিয়োগ করা সম্ভব হবে। সেই সিস্টেম ‘ফুল প্রুফ’ হবে কি না ভবিষ্যৎই বলবে। নিয়োগ প্রক্রিয়া যাতে কোনওমতেই দীর্ঘায়িত না হয়, তা দেখতে হবে। বিভিন্ন শিক্ষক সংগঠন ও হাইকোর্টকে জিজ্ঞাসা করুন, যাঁরা প্রতিনিয়ত মামলা করেন, তাঁরা আমাদের কাছে এসে কথা বলে মেটান না কেন?
তিনি বলেন, আগের সরকার যে সাড়ে চার লক্ষ লোক ঢুকিয়ে দিয়ে গিয়েছে, তাঁদের আদৌ দরকার আছে কি না তা দেখতে হবে। কোথাও দরকার আছে, আবার কোথাও দরকার নেই। কোথাও আবার স্কুল উঠে গিয়েছে, অথচ শিক্ষক রয়েছেন। এসব তো আমাদের খুঁজে বের করতে হবে।
অন্যদিকে, এদিনই বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ‘জঙ্গলমহল স্বীকৃতি’ সম্মান দেওয়া হয়। মুখ্যমন্ত্রীর অনুপস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে ওই স্মারক শিক্ষামন্ত্রীর হাতে তুলে দেওয়া হয়। এদিন সমাবর্তন অনুষ্ঠানের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, স্বচ্ছতার সঙ্গে দ্রুত শিক্ষক নিয়োগ প্রয়োজন। সেই জন্যই নতুন ব্যবস্থা আনা হয়েছে। গত পাঁচ বছর ধরে এসএসসির আপার প্রাইমারি নিয়োগ করাতে পারছি না। সবাই কোর্টে যাচ্ছে।
Loading...
তিনি বলেন, আগের সরকার যে সাড়ে চার লক্ষ লোক ঢুকিয়ে দিয়ে গিয়েছে, তাঁদের আদৌ দরকার আছে কি না তা দেখতে হবে। কোথাও দরকার আছে, আবার কোথাও দরকার নেই। কোথাও আবার স্কুল উঠে গিয়েছে, অথচ শিক্ষক রয়েছেন। এসব তো আমাদের খুঁজে বের করতে হবে।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন