করোনা আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে গোটা ভারতে। ইতিমধ্যে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বহু মানুষ। মৃত্যু হয়েছে ১০ জনের। এইরকম সময়ে শিল্প মহলের সঙ্গে বৈঠকে কর্মী ছাঁটাই না-করার আর্জি জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
আর কেন্দ্র যে বিষয়টিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন, তা স্পষ্ট করেই এই বার্তা কার্যকর করতে মাঠে নেমেছে শ্রম মন্ত্রক ও কর্মী প্রভিডেন্ট ফান্ড দফতর বা ইপিএফও। ইতিমধ্যে করোনা ভারতে আতঙ্কের চেহারা নিয়েছে। সময় যত এগোচ্ছে লাফিয়ে লাফিয়ে আমাদের দেশে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৬২ । দেশে করোনায় মৃত্যু আরও একজনের। মৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ১০। মারণ ভাইরাসের শিকার হয়ে মহারাষ্ট্রের মুম্বইতে মৃত্যু হল ৬৫ বছর বয়সী এক বৃদ্ধার।
এমন কঠিন সময়ে যাতে কোনও সংস্থার কর্মীর চাকরি না-যায়, সে জন্য পদক্ষেপ করতে সব রাজ্যের মুখ্যসচিবকে চিঠি দিয়েছেন শ্রমসচিব হীরালাল সামারিয়া। তিনি লিখেছেন, এই সময়ে কারও বেতন যাতে ছাঁটাই না-হয়, সেই বিষয়টিও সরকার গুরুত্বের সঙ্গে দেখবে। নথিভুক্ত সব সংস্থাকে একই আর্জি জানিয়ে চিঠি দিয়েছে ইপিএফও-ও।
টুইটে ইপিএফও-ও জানিয়েছে, কোনও কর্মীর কাজ বা বেতন ছাঁটাই না-করার আর্জি জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এ দিন ইপিএফে নথিভুক্ত সব সংস্থার কাছে তাদের আর্জি, এই সময়ে যাঁরা অসুস্থতা বা কাজে আসতে পারবেন না, তাঁদের কাউকে যেন ছাঁটাই না-করা হয়। কমানো না-হয় বেতনও। ইপিএফও-র মতে, আর্থিক ভাবে পিছিয়ে থাকা মানুষদের পরিস্থিতি মোকাবিলায় সহায়তা করতে প্রধানমন্ত্রীর এই উদ্যোগ।
Loading...
টুইটে ইপিএফও-ও জানিয়েছে, কোনও কর্মীর কাজ বা বেতন ছাঁটাই না-করার আর্জি জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এ দিন ইপিএফে নথিভুক্ত সব সংস্থার কাছে তাদের আর্জি, এই সময়ে যাঁরা অসুস্থতা বা কাজে আসতে পারবেন না, তাঁদের কাউকে যেন ছাঁটাই না-করা হয়। কমানো না-হয় বেতনও। ইপিএফও-র মতে, আর্থিক ভাবে পিছিয়ে থাকা মানুষদের পরিস্থিতি মোকাবিলায় সহায়তা করতে প্রধানমন্ত্রীর এই উদ্যোগ।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন