উচ্চ প্রাথমিক নিয়ে শুনানি ছিল এদিন। কিন্তু ফের পিছিয়ে গেল আপার প্রাইমারীর মামলার শুনানি। এদিন আদালতের দিকে তাকিয়ে ছিলেন পরীক্ষার্থীদের একটা বড় অংশ। এই গুরুত্বপূর্ণ মামলার শুনানি ছিল ৩৯ নম্বর কোর্টের ২ নম্বর সিরিয়ালে। এই মামলার পরবর্তী শুনানির চলতি মাসের ২০ তারিখ।
এই মামলার শুনানি পিছতেই আদালত চত্বরেই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। ক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন পরীক্ষার্থীরা। এখনও সেই বিক্ষোভ চলছে। এদিনের রায়ের পরে প্রচণ্ড হতাশ চাকরি প্রার্থীরা। একই সঙ্গে রাজ্য সরকার এবং বিচারপতির বিরুদ্ধে ক্ষোভ দেখাচ্ছেন তারা।
এরই মধ্যে চাকরি প্রার্থীদের একটা বড় অংশ কলকাতা প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান-বিক্ষোভ শুরু করেছেন। শুরু হতে চলেছে আমরণ অনশন। প্রেস ক্লাবের সামনেই হবে অনশন-মঞ্চ। এমনটাই জানিয়েছে এক হবু শিক্ষক।
আপার প্রাইমারী চাকরি-প্রার্থীদের আন্দোলনের অন্যতম নেতা শ্যামল সরকার বলেন, "২০১১ ও ২০১৫ সালে দু-টি টেট পরীক্ষা হয়েছিল। ২৪ হাজারের বেশি চাকরি-প্রার্থী তাতে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। কিন্তু সরকারের গাফিলতির কারণে সেই নিয়োগ আজ পর্যন্ত হয়নি।''
এর পরে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধেও তীব্র আক্রমণ করেন চাকরি-প্রার্থীরা। নিয়োগ নিয়ে শ্যামল সরকার বলেন, "শিক্ষামন্ত্রী আলোচনায় বসবেন বলেও বসেননি। সরকারের সদিচ্ছা থাকলে আজকে ২৪ হাজারের বেশি পরিবারের এমন সমস্যার মধ্যে পড়তে হত না।"
অবস্থানের জন্য জমায়েত শুরু হতেই বিরাট পুলিশবাহিনী পৌঁছে যায় ওই এলাকায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে ১৫ জন হবু শিক্ষকে গ্রেফতার করে পুলিশ। যদিও কয়েক ঘণ্টা আগে তাদের ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় পুলিশ। এমনটাই জানিয়েছেন এক আন্দোলনকারী।
এই মামলার শুনানি পিছতেই আদালত চত্বরেই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। ক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন পরীক্ষার্থীরা। এখনও সেই বিক্ষোভ চলছে। এদিনের রায়ের পরে প্রচণ্ড হতাশ চাকরি প্রার্থীরা। একই সঙ্গে রাজ্য সরকার এবং বিচারপতির বিরুদ্ধে ক্ষোভ দেখাচ্ছেন তারা।
আপার প্রাইমারী চাকরি-প্রার্থীদের আন্দোলনের অন্যতম নেতা শ্যামল সরকার বলেন, "২০১১ ও ২০১৫ সালে দু-টি টেট পরীক্ষা হয়েছিল। ২৪ হাজারের বেশি চাকরি-প্রার্থী তাতে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। কিন্তু সরকারের গাফিলতির কারণে সেই নিয়োগ আজ পর্যন্ত হয়নি।''
এর পরে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধেও তীব্র আক্রমণ করেন চাকরি-প্রার্থীরা। নিয়োগ নিয়ে শ্যামল সরকার বলেন, "শিক্ষামন্ত্রী আলোচনায় বসবেন বলেও বসেননি। সরকারের সদিচ্ছা থাকলে আজকে ২৪ হাজারের বেশি পরিবারের এমন সমস্যার মধ্যে পড়তে হত না।"
Loading...
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন