গোটা দেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ আটকাতে তৃতীয় দফার লকডাউন চলছে। এই লকডাউনের ফলে সমস্যায় পড়েছে শিল্প ও বাণিজ্য মহল। আর্থিক সমস্যার মধ্যে পড়েছেন বেসরকারি সংস্থার সাধারণ কর্মচারীরাও। আর্থিকভাবে রেহাই দিতে শিল্প সংস্থাগুলির জন্য আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করল কেন্দ্রের সরকার। প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ যোজনার অন্যতম অংশ হল পিএফের টাকা।
কেন্দ্র জানিয়েছে, মার্চ, এপ্রিল এবং মে মাসের জন্য কমর্চারীদের বেতন থেকে পিএফ বাবদ টাকা কাটা হবে না। ওই টাকার ব্যবস্থা করবে সরকার। আবার কর্মচারীর হয়ে যে টাকা জমা করে কর্মদাতা সংস্থা, তাদের হয়েও পিএফের টাকা মেটাবে সরকার। তার জন্য অবশ্য কিছু নিয়ম বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এদিকে পিএফ দপ্তরের কর্তারা বলছেন, শর্ত অনুযায়ী এরাজ্যের ৩০ হাজারের বেশি সংস্থা ওই কেন্দ্রীয় সুবিধা পাওয়ার যোগ্য।
উপকৃত হওয়ার কথা পশ্চিমবঙ্গের ৬ লক্ষেরও বেশি কর্মচারীর। মার্চ মাসের সুবিধা নেওয়ার সময়সীমা শেষ হচ্ছে ১৫ মে। কিন্তু এখনও এরাজ্যের প্রায় ২৩ হাজার সংস্থা ওই প্রকল্পের সুযোগ নেয়নি। ফলে আর্থিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন পাঁচ লক্ষেরও বেশি কর্মচারী।
স্কিমটি সম্বন্ধে যা জানা গিয়েছে, যে প্রতিষ্ঠানে ১০০ জনের কম কর্মী কাজ করেন এবং কর্মীদের অন্তত ৯০ শতাংশ মাসে ১৫ হাজার টাকার কম মাইনে পান, তাঁদের জন্য তিন মাসের পিএফের ব্যবস্থা করবে সরকার। কর্মীর বেতনের ১২ শতাংশ এবং কর্মদাতার দেয় ১২ শতাংশ মিলিয়ে মোট ২৪ শতাংশ টাকা পিএফ তহবিলে জমা করবে সরকার নিজেই। এই স্কিম বাস্তবায়িত করতে সরকারের খরচ হবে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। দেশজুড়ে উপকৃত হবে ৮০ লক্ষ কর্মচারী।
Loading...
স্কিমটি সম্বন্ধে যা জানা গিয়েছে, যে প্রতিষ্ঠানে ১০০ জনের কম কর্মী কাজ করেন এবং কর্মীদের অন্তত ৯০ শতাংশ মাসে ১৫ হাজার টাকার কম মাইনে পান, তাঁদের জন্য তিন মাসের পিএফের ব্যবস্থা করবে সরকার। কর্মীর বেতনের ১২ শতাংশ এবং কর্মদাতার দেয় ১২ শতাংশ মিলিয়ে মোট ২৪ শতাংশ টাকা পিএফ তহবিলে জমা করবে সরকার নিজেই। এই স্কিম বাস্তবায়িত করতে সরকারের খরচ হবে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। দেশজুড়ে উপকৃত হবে ৮০ লক্ষ কর্মচারী।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন