গোটা রাজ্য জুড়ে বাড়ছে করোনা ভাইরাসের আতঙ্ক। প্রায় প্রতিদিন বাড়ছে এই ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা। আর এর সঙ্গে সমানে পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলেছে মৃত্যুর সংখ্যা।গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৪১৫ জন। যা নিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৯০৯ জন। অন্যদিক ১০টি মৃত্যু বেড়ে রাজ্যে করোনা ভাইরাসে মৃত্যু সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৯৫।
এমন সময় মৃত্যু হল দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার দাপুটে নেতা ও চাঁদপুর চৈতন্যপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি এবং মুখ্যমন্ত্রী ঘনিষ্ঠ বিমল বৈদ্যের।
সম্প্রতি তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রথমে স্থানীয় এক হসপিটালে ভরতি ছিলেন, পরে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছে দেখে কলকাতার এক বেসরকারি হসপিটালে ভরতি করা হয় তাঁকে। সেখানে মৃত্যু হয় তাঁর। তাঁর অকাল প্রয়াণে সমবেদনা জানিয়ে আত্মার শান্তি কামনা করেছেন মন্দির বাজারের বিধায়ক জয়দেব হালদার। যদিও তাঁর মৃত্যু হৃদরোগে, নাকি করোনার কারণে তা নিয়ে নিশ্চিত ভাবে কিছু জানা যায় নি।
উল্লেখ্য,রাজ্যের শাসকদলে সাধারণ নেতা থেকে শুরু করে বড় মাপের নেতারা করোনাতে আক্রান্ত হচ্ছেন। প্রথমে ফলতার বিধায়ক তমোনাশ ঘোষ। তারপর রাজ্যের মন্ত্রী সুজিত বোস। সম্প্রতি তিনি হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। কিছুদিন আগে করোনা আক্রান্ত হন বিধায়ক নির্মল ঘোষের ছেলে তীর্থঙ্কর ঘোষ। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সম্প্রতি আমফানে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা সন্দেশখালিতে ত্রাণ দিতে গিয়েছিলেন এই যুব নেতা। তাঁর সঙ্গে নৈহাটি, বারাকপুর, বারাসত ও পানিহাটি এলাকার যুব তৃণমূলের বহু কর্মীই ছিলেন। ত্রাণ দিয়ে ফিরে আসার কয়েকদিন পর থেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। আর সেটাই চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ওই যুবনেতার সংস্পর্শ আর কারা কারা এসেছিলেন তার খোঁজ শুরু করেছে স্বাস্থ্যদফতর। তাদেরও পরীক্ষা করানো হতে পারে বলে জানা গিয়েছে।
সম্প্রতি তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রথমে স্থানীয় এক হসপিটালে ভরতি ছিলেন, পরে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছে দেখে কলকাতার এক বেসরকারি হসপিটালে ভরতি করা হয় তাঁকে। সেখানে মৃত্যু হয় তাঁর। তাঁর অকাল প্রয়াণে সমবেদনা জানিয়ে আত্মার শান্তি কামনা করেছেন মন্দির বাজারের বিধায়ক জয়দেব হালদার। যদিও তাঁর মৃত্যু হৃদরোগে, নাকি করোনার কারণে তা নিয়ে নিশ্চিত ভাবে কিছু জানা যায় নি।
Loading...
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন