রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। একাধিক মামলায় এখনও ঝুলে আছে উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া। আর এই বিতর্কের মধ্যে ফের শিক্ষক নিয়োগের সম্ভাবনা দেখা দিল রাজ্যে।
ইতিমধ্যে মাধ্যমিক-উচ্চ মাধ্যমিকে শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীদের শূন্যপদের হিসেব নিতে শুরু করেছেন বিভিন্ন জেলার ডিআইরা। বিকাশ ভবনে গুঞ্জন, শিক্ষক বদলির পাশাপাশি, নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের জন্যই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
২০১৮ সালের ৮ মার্চের পর থেকে তৈরি হওয়া শূন্যপদের হিসেব চাওয়া হয়েছে। অনুমোদিত পোস্টের সাপেক্ষেই এই শূন্যপদের হিসেব দিতে হবে বলে জানা গিয়েছে।
বলে রাখা ভাল, উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগ আইনি জটিলতায় থমকে রয়েছে বহুদিন। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর কেটে গিয়েছে প্রায় সাত বছর। রাজ্যে ৬ অ্যাসিস্ট্যান্ট শিক্ষক নিয়োগ! বিস্তারিত জানতে পড়ুন
সেই নিয়োগের জট যেখানে খুলছে না, সেখানে মাধ্যমিক-উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি বের করে রাখতে চায় শিক্ষা দফতর। জানা যাচ্ছে, আগে উদ্বৃত্ত সংখ্যা বের করতে হবে। এর জন্য ছাত্র-শিক্ষক অনুপাত ৪০:১-এর থেকে কমিয়ে ৩৫:১ করতে বলা হয়েছে।
সেটা চিহ্নিত হয়ে যাওয়ার পর, ৩:২ ফর্মুলায় অভিজ্ঞতা এবং শিক্ষাগত যোগ্যতার ভিত্তিতে মাধ্যমিক এবং উচ্চ প্রাথমিকে ভাগ করতে হবে শিক্ষকদের। এভাবে উচ্চ প্রাথমিকের চাপ কিছুটা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। দীর্ঘদিন নিয়োগ না হওয়ায় এই স্তরে শিক্ষক নিয়োগের খুব দরকার। এরপর প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী উঁচু ক্লাসের শিক্ষকদের শূন্যপদের সংখ্যা জানাবে স্কুলগুলি।
সূত্রের খবর, অনলাইনে আবেদনের অনেক সুবিধা। তাতে একজন প্রার্থী একাধিক ক্ষেত্রে আবেদন করতে পারবেন। শিক্ষাকর্মী পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তিও একইসঙ্গে প্রকাশের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এই শূন্যপদ নির্ণয়ের পর বদলির ক্ষেত্রেও তা ব্যবহার করা হবে।
ইতিমধ্যে মাধ্যমিক-উচ্চ মাধ্যমিকে শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীদের শূন্যপদের হিসেব নিতে শুরু করেছেন বিভিন্ন জেলার ডিআইরা। বিকাশ ভবনে গুঞ্জন, শিক্ষক বদলির পাশাপাশি, নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের জন্যই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বলে রাখা ভাল, উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগ আইনি জটিলতায় থমকে রয়েছে বহুদিন। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর কেটে গিয়েছে প্রায় সাত বছর। রাজ্যে ৬ অ্যাসিস্ট্যান্ট শিক্ষক নিয়োগ! বিস্তারিত জানতে পড়ুন
সেই নিয়োগের জট যেখানে খুলছে না, সেখানে মাধ্যমিক-উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি বের করে রাখতে চায় শিক্ষা দফতর। জানা যাচ্ছে, আগে উদ্বৃত্ত সংখ্যা বের করতে হবে। এর জন্য ছাত্র-শিক্ষক অনুপাত ৪০:১-এর থেকে কমিয়ে ৩৫:১ করতে বলা হয়েছে।
Loading...
সূত্রের খবর, অনলাইনে আবেদনের অনেক সুবিধা। তাতে একজন প্রার্থী একাধিক ক্ষেত্রে আবেদন করতে পারবেন। শিক্ষাকর্মী পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তিও একইসঙ্গে প্রকাশের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এই শূন্যপদ নির্ণয়ের পর বদলির ক্ষেত্রেও তা ব্যবহার করা হবে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন