রাজ্যে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ছে দ্রুত গতিতে। আর এমন বিপর্যয়ের মধ্যে রাজ্য সরকারি কর্মীদের জন্য ভাল খবর। তীব্র আর্থিক সঙ্কটেও নিয়ম মেনে বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি বহাল রাখছেন রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সাধারণত জুলাই মাসে সরকারি কর্মীদের মূল বেতনের ৩ শতাংশ হারে ইনক্রিমেন্ট হয়। করোনা ও আমফানের জোড়া ধাক্কার পরেও সেই নিয়মে কোনও পরিবর্তন করা হচ্ছে না।
তবে কর্মীদের বর্তমান বেতন কাঠামো অনুযায়ী এই হারের কিছুটা এদিক ওদিক হতে পারে। এখন সরকারি কর্মীদের ন্যূনতম মূল বেতন ১৭ হাজার টাকা। সেক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বেতনের কর্মীর সব মিলিয়ে ৫০০ টাকার বেশি বেতন বৃদ্ধি হবে। রাজ্য সরাসরি দফতর বাদে এর আওতায় পড়বেন সরকারের আর্থিক অনুদানে বেতন হওয়া কর্মীরাও।
পঞ্চায়েত-পুরসভা, সরকারি স্বশাসিত সংস্থা এবং সরকারের আর্থিক অনুদানে চলা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মী মিলিয়ে এই সংখ্যাটা প্রায় সাত থেকে সাড়ে সাত লক্ষ।
ষষ্ঠ বেতন কমিশনের সুপারিশ কার্যকর হয়েছে আগেই। ফলে গত জানুয়ারি মাস থেকে রাজ্য সরকারি কর্মীদের বেতন একলাফে বেশ কিছুটা বেড়েছে। তার ঠিক আগে যে 'রোপা ২০১৯' প্রকাশিত হয়, তাতেই জুলাই মাসে বার্ষিক বেতন বৃদ্ধির কথা বলা আছে। টাকা নেই, ফের রাজ্যে বেতন বন্ধের নোটিশ ঘিরে উত্তেজনা!তার প্রস্তুতিও শুরু হয়েছে বিভিন্ন সরকারি অফিসে। এখন যে নিয়ম চালু রয়েছে, তাতে ‘ইনক্রিমেন্টে’র জন্য অর্থ-দফতরের নতুন করে কোনও নির্দেশ জারি করে না। কাজেই এবার বেতন বৃদ্ধি না হওয়ার কোনও নির্দেশ এখনও জারি না হওয়ায়, প্রক্রিয়াটি বহাল থাকছে বলেই নিশ্চিত করছে অনেকেই।
Loading...
ষষ্ঠ বেতন কমিশনের সুপারিশ কার্যকর হয়েছে আগেই। ফলে গত জানুয়ারি মাস থেকে রাজ্য সরকারি কর্মীদের বেতন একলাফে বেশ কিছুটা বেড়েছে। তার ঠিক আগে যে 'রোপা ২০১৯' প্রকাশিত হয়, তাতেই জুলাই মাসে বার্ষিক বেতন বৃদ্ধির কথা বলা আছে। টাকা নেই, ফের রাজ্যে বেতন বন্ধের নোটিশ ঘিরে উত্তেজনা!তার প্রস্তুতিও শুরু হয়েছে বিভিন্ন সরকারি অফিসে। এখন যে নিয়ম চালু রয়েছে, তাতে ‘ইনক্রিমেন্টে’র জন্য অর্থ-দফতরের নতুন করে কোনও নির্দেশ জারি করে না। কাজেই এবার বেতন বৃদ্ধি না হওয়ার কোনও নির্দেশ এখনও জারি না হওয়ায়, প্রক্রিয়াটি বহাল থাকছে বলেই নিশ্চিত করছে অনেকেই।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন