আগেই চালু হয়েছে ষষ্ঠ বেতন কমিশন। রোপা বিধিও বদল হয়েছে। বেতন কমিশন কার্যকর হওয়ার ছ-মাস পর আরও এক দফায় রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মূল বেতনের ৩ শতাংশ হারে ইনক্রিমেন্ট হতে চলেছে।
করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বেতনে সুখবর মিলতে পারে বলে আশা কর্মচারী মহলে।
তীব্র আর্থিক সঙ্কটেও নিয়ম মেনে বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি বহাল রাখছেন রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সাধারণত জুলাই মাসে সরকারি কর্মীদের মূল বেতনের ৩ শতাংশ হারে ইনক্রিমেন্ট হয়। করোনা ও আমফানের জোড়া ধাক্কার পরেও সেই নিয়মে কোনও পরিবর্তন করা হচ্ছে না।
ষষ্ঠ বেতন কমিশন চালু হওয়ার পর এই মুহূর্তে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ন্যূনতম মূল বেতন ১৭ হাজার টাকা।
৩ শতাংশ হারে ইনক্রিমেন্ট বাবদ ৫০০ টাকার বেশি বেতন পাবেন তাঁরা। নয়া এই ইনক্রিমেন্ট চালু হলে উপকৃত হবেন রাজ্যের প্রায় সমস্ত কর্মচারীরা।
অপরদিকে, আজ রাজ্য সরকারের আবেদন খারিজ করে দিল স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনাল বা স্যাট । জানিয়ে দিল রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ দিতেই হবে। এখন করোনা পরিস্থিতির জন্য ডিএ দেওয়া সমস্যা বলে রাজ্যের পক্ষে জানান হলে স্যাট বলে এনিয়ে ভাবনাচিন্তা করে দেখা হবে।
এদিনের পরে একটাই প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন দেখা দিয়েছে , কবে কর্মচারীরা হাতে পাবেন বকেয়া ডিএ? আর সেই দিকে তাকিয়ে আছেন রাজ্যের কয়েক হাজকার সরকারি কর্মচারীরা।
তীব্র আর্থিক সঙ্কটেও নিয়ম মেনে বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি বহাল রাখছেন রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সাধারণত জুলাই মাসে সরকারি কর্মীদের মূল বেতনের ৩ শতাংশ হারে ইনক্রিমেন্ট হয়। করোনা ও আমফানের জোড়া ধাক্কার পরেও সেই নিয়মে কোনও পরিবর্তন করা হচ্ছে না।
ষষ্ঠ বেতন কমিশন চালু হওয়ার পর এই মুহূর্তে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ন্যূনতম মূল বেতন ১৭ হাজার টাকা।
Loading...
অপরদিকে, আজ রাজ্য সরকারের আবেদন খারিজ করে দিল স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনাল বা স্যাট । জানিয়ে দিল রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ দিতেই হবে। এখন করোনা পরিস্থিতির জন্য ডিএ দেওয়া সমস্যা বলে রাজ্যের পক্ষে জানান হলে স্যাট বলে এনিয়ে ভাবনাচিন্তা করে দেখা হবে।
এদিনের পরে একটাই প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন দেখা দিয়েছে , কবে কর্মচারীরা হাতে পাবেন বকেয়া ডিএ? আর সেই দিকে তাকিয়ে আছেন রাজ্যের কয়েক হাজকার সরকারি কর্মচারীরা।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন