গোটা দেশে বাড়ছে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ। এই সংক্রমণ যাতে না ছড়িয়ে পড়তে পারে তার জন্য দেশজুড়ে ২ মাসের বেশি সময় ধরে চলেছে লকডাউন। কিন্তু তার পরেও কমেনি এই মারণ ভাইরাসের সংক্রমণ। এই লকডাউনের ফলে ভারতীয় অর্থনীতিতে যে বড় রকমের ধাক্কা আসতে চলেছে তা আগেই জানিয়েছিল বিশেষজ্ঞরা।
এমন খারাপ সময়ে বেসরকারি সংস্থাগুলি যাতে কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে না হাঁটে সে জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও অনুরোধ করেছিলেন। কিন্তু অনেকেই তা শোনেননি। বহু মানুষ কাজ হারিয়েছেন। কেউ বা কর্মীদের বেতন কমিয়ে দিয়েছে, বা সরাসারি একাংশ কর্মী ছাঁটাই করে দিয়েছে।
গতকাল এই ব্যাপারে কোনও রাখঢাক না রেখেই সমালোচনা করলেন টাটা গোষ্ঠীর কর্ণধার রতন টাটা। তিনি বোঝাতে চান, ভারতের বেশ কিছু কর্পোরেট সংস্থা যে ভাবে কর্মী ছাঁটাই করেছে তা খুবই হঠকারী সিদ্ধান্ত। এর থেকে বোঝা যায়, এ সব সংস্থার নেতৃত্বস্থানে যাঁরা রয়েছেন, তাঁদের মধ্যে কোনও সহানুভূতি নেই।
একটি ওয়েবসাইটে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রতন টাটা জানিয়েছেন, "এই মানুষগুলিই আপনার জন্য কাজ করেছেন। তাদের গোটা কেরিয়ার আপনার সংস্থার জন্য দিয়েছেন। আর তাদের মাথা থেকেই কিনা ছাদ কেড়ে নিলেন। কর্মীদের প্রতি আচরণের এই আপনাদের নমুনা? নৈতিকতা বোধ?"
এমনিতেই কর্মীদের প্রতি খেয়াল রাখার প্রশ্নে টাটা সংস্থার দীর্ঘদিনের সুনাম রয়েছে। করোনা সংকটের সময়ে টাটা গোষ্ঠীর কোনও প্রতিষ্ঠানই কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে হাঁটেনি। অথচ লকডাউনের প্রভাব টাটা গোষ্ঠীর বিভিন্ন সংস্থার উপরেও পড়েছে।
এমন খারাপ সময়ে বেসরকারি সংস্থাগুলি যাতে কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে না হাঁটে সে জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও অনুরোধ করেছিলেন। কিন্তু অনেকেই তা শোনেননি। বহু মানুষ কাজ হারিয়েছেন। কেউ বা কর্মীদের বেতন কমিয়ে দিয়েছে, বা সরাসারি একাংশ কর্মী ছাঁটাই করে দিয়েছে।
একটি ওয়েবসাইটে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রতন টাটা জানিয়েছেন, "এই মানুষগুলিই আপনার জন্য কাজ করেছেন। তাদের গোটা কেরিয়ার আপনার সংস্থার জন্য দিয়েছেন। আর তাদের মাথা থেকেই কিনা ছাদ কেড়ে নিলেন। কর্মীদের প্রতি আচরণের এই আপনাদের নমুনা? নৈতিকতা বোধ?"
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন