মারণ করনা ভাইরাসের সংক্রমণ আটকাতে গোটা দেশে টানা দু-মাসের বেশি সময় ধরে চলেছে লকডাউন। আর এই লকডাউনের ফলে বহু মানুষ যে কাজ হারাবে তা আগেই জানিয়ে ছিলেন বিশেষজ্ঞরা।
করোনা মহামারীর মধ্যেই ত্রিপুরায় চাকরি হারিয়েছেন ১০ হাজার স্কুল শিক্ষক। চাকরি খুইয়ে পথে বসেছিলেন তাঁরা। তাঁদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করার জন্য ত্রিপুরা সরকারকে নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত।
কিন্তু এবার তাঁদের ফের কাজে ফেরাতে চাইছে বিপ্লব দেবের সরকার। তবে পুরনো পদে নয়, সরকার তাঁদের সাফাইকর্মী, মালি, রাঁদুনি, নাইট গার্ড, পিওনের পদে চাকরি দিতে চাইছে। যা নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।
লকডাউনের মধ্যেই ত্রিপুরায় ১০ হাজার শিক্ষককে এককালীন ৩৫ হাজার টাকা দিয়ে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে রাজ্য সরকার। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশেই এই নির্দেশিকা জারি করেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লবকুমার দেব।
যা নিয়ে গোটা দেশে বিতর্ক শুরু হয়। শিক্ষামন্ত্রী রতনলাল নাথ তখন বলেছিলেন, ওই শিক্ষকদের চাকরিতে রাখার জন্য আদালতের কাছে আবেদন করেছিল রাজ্য সরকার। তার বেশি কিছু করার ছিল না। প্রসঙ্গত, ২০০৯, ২০১২ এবং ২০১৪ সালে ত্রিপুরায় স্কুল শিক্ষক নিয়োগ করে তৎকালীন বামফ্রন্ট সরকার। সেই নিয়োগ ঘিরে বেনিয়মের অভিযোগ ওঠে। মামলা হয় ত্রিপুরা হাই কোর্টে। পরে মামলা যায় সুপ্রিম কোর্টে। প্যানেলই বাতিল করে দেয় শীর্ষ আদালত। ফলে ছাঁটাই হন ১০, ৩২৩ জন শিক্ষক।
করোনা মহামারীর মধ্যেই ত্রিপুরায় চাকরি হারিয়েছেন ১০ হাজার স্কুল শিক্ষক। চাকরি খুইয়ে পথে বসেছিলেন তাঁরা। তাঁদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করার জন্য ত্রিপুরা সরকারকে নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত।
লকডাউনের মধ্যেই ত্রিপুরায় ১০ হাজার শিক্ষককে এককালীন ৩৫ হাজার টাকা দিয়ে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে রাজ্য সরকার। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশেই এই নির্দেশিকা জারি করেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লবকুমার দেব।
Loading...
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন