রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে একের পর এক অনিয়মের অভিযোগ। প্রায় সাত বছরের বেশি সময় আটকে আছে উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া। কিছু মাস আগে উচ্চ প্রাথমিকের মেধাতালিকা প্রকাশের নির্দেশ দেয় আদালত।
কিন্তু সেই মেধাতালিকাতে অনিয়মের অভিযোগ আনেন পরীক্ষার্থীদের একটা বড় অংশ। আদালতে দায়ের হয় মামলা। যদিও স্কুল সার্ভিস কমিশন তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগকে সেইভাবে মানতে চায় নি।
সম্প্রতি পরীক্ষার্থীদের একটা অংশ চাইছে শর্ত সাপেক্ষে আপারের নিয়োগের উদ্যোগ নিক কমিশন। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে পরীক্ষার্থীদের এই দাবির বাস্তবতা কতটা? আইনজীবীদের সাথে আলোচনা করে যা জানা গিয়েছে, তাতে শর্ত সাপেক্ষে নিয়োগ করা প্রায় অসম্ভব।
নিয়োগ যদি কমিশন করতে চায়, তাহলে মানতে হবে বেশকিছু শর্ত। যেমন, অভিযোগ আছে আদালতের নির্দেশ এবং গেজেট বিরোধীতা করে প্রায় দু-হাজার ভাইবা দেওয়া প্রার্থীকে তালিকার বাইরে রাখা হয়েছিল। এই নিয়োগ জট খুলতে গেলে তাদের ফের তালিকায় রাখতে হবে।
টেট ওয়েটেজ সঠিক ভাবে মানতে হবে। এর পাশাপাশি সিট বাড়িয়ে রেসিও মানতেই হবে কমিশনকে। আর এই প্রাথমিক শর্ত না মানলে শর্ত সাপেক্ষে আপার প্রাইমারি বা উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগ করা কিছুতেই সম্ভব নয়। এখন দেখার শেষ পর্যন্ত আদালত এই নিয়োগ জটিলতা কাটাতে কি সিদ্ধান্ত নেয়। আর সেই দিকে তাকিয়ে পরীক্ষার্থীরা।
সম্প্রতি পরীক্ষার্থীদের একটা অংশ চাইছে শর্ত সাপেক্ষে আপারের নিয়োগের উদ্যোগ নিক কমিশন। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে পরীক্ষার্থীদের এই দাবির বাস্তবতা কতটা? আইনজীবীদের সাথে আলোচনা করে যা জানা গিয়েছে, তাতে শর্ত সাপেক্ষে নিয়োগ করা প্রায় অসম্ভব।
Loading...
টেট ওয়েটেজ সঠিক ভাবে মানতে হবে। এর পাশাপাশি সিট বাড়িয়ে রেসিও মানতেই হবে কমিশনকে। আর এই প্রাথমিক শর্ত না মানলে শর্ত সাপেক্ষে আপার প্রাইমারি বা উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগ করা কিছুতেই সম্ভব নয়। এখন দেখার শেষ পর্যন্ত আদালত এই নিয়োগ জটিলতা কাটাতে কি সিদ্ধান্ত নেয়। আর সেই দিকে তাকিয়ে পরীক্ষার্থীরা।
Loading...
যেটা করবেন তারাতারি করুন।আর পারছিনা।👂👂👂👂👂👂👂👂💋💋
উত্তরমুছুন