করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিদিন লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়ে চলেছে দেশে। আমাদের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গও তার ব্যতিক্রম নয়। এই ভাইরাসের সংক্রমণ আটকাতে দেশে লকডাউনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। আর এর ফলে গোটা দেশের অর্থনীতির বেহাল দশা।
কঠিন এই পরিস্থিতিতে বিপর্যয় সামলাতে আগেই রাজ্যের কোষাগারে লাগাম টেনেছে অর্থ দফতর। বঙ্গে সব রেকর্ড ভেঙে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৮৯৫, মৃত ২১মন্দা ঠেকাতে রাজ্যের বিভিন্ন দফতরের জন্য ব্যয় সঙ্কোচন নীতি গ্রহণ করা হয়েছে। কঠিন এই পরিস্থিতিতে নতুন নিয়োগ বন্ধের পথে পা বাড়াতে পারে রাজ্য সরকার।
আর এখানেই ভয় পাচ্ছেন আপারের পরীক্ষার্থীরা। তবে কি করোনা আতঙ্কের জেরে আরও পিছিয়ে যাবে উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া। এ বছরের পুজোর আগে নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করা যাবে কিনা তা নিয়ে সন্দিহান রয়েছেন কমিশনের আধিকারিকরাও।
প্রায় ৭ বছরের বেশি সময় ধরে উচ্চ প্রাথমিকের নিয়োগ সংক্রান্ত একাধিক মামলা ঝুলছে আদালতে। বিশেষত কমিশনের তরফে মেধাতালিকা প্রকাশ করা হলেও অস্বচ্ছতার অভিযোগ এনে ইতিমধ্যেই আদালতে তরফে পুরো নিয়োগ-প্রক্রিয়ার উপরে স্থগিতাদেশ রয়েছে। তার উপরে করোনার সংক্রমণ বাড়ছে দ্রুত গতিতে। সব মিলিয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়া কবে শেষ করা সম্ভব হবে তা নিয়ে আশঙ্কায় হবু শিক্ষকরা।
আর এখানেই ভয় পাচ্ছেন আপারের পরীক্ষার্থীরা। তবে কি করোনা আতঙ্কের জেরে আরও পিছিয়ে যাবে উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া। এ বছরের পুজোর আগে নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করা যাবে কিনা তা নিয়ে সন্দিহান রয়েছেন কমিশনের আধিকারিকরাও।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন