ইন্টারভিউ হয় ২০১৮ সালে। এর পরে চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করে কমিশন। আর এর পরেই একের পর এক অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। আদালতে দায়ের হয় মামলা। সেই মামলার এখনও নিষ্পত্তি হয় নি। দীর্ঘ বঞ্চনার পর গতবছর কলকাতা প্রেস ক্লাবের সামনে হবু শিক্ষকরা টানা ২৯ দিন অনশন করেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অনশন মঞ্চে গিয়ে তাঁদের সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছিলেন। কিন্তু এখনও সেই জটিলতা কাটেনি।
তৃতীয় কাউন্সেলিয়ের পরে চতুর্থ কাউন্সেলিং হয়েছে চলতি বছরের মার্চ মাসে। কিন্তু এরপরেও কর্মশিক্ষা ও শারীর শিক্ষার ক্ষেত্রে শূন্যপদ বাড়ানোর কোনও খবর পাওয়া যায় নি। চতুর্থ কাউন্সিলিংয়ে নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির জন্য মোট অপেক্ষমাণ চাকরিপ্রার্থী ছিলেন ৪ থেকে ৫ হাজার জন। চাকরিপ্রার্থীরা জানিয়েছেন, গত ১২ আগস্ট বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে বলা হয়েছে উচ্চ প্রাথমিক বিভাগে ৫ হাজারের বেশি শূন্যপদ বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু এর মধ্যে বাদ পড়ে যাচ্ছেন কর্মশিক্ষা ও শারীর শিক্ষার অপেক্ষমাণ চাকরিপ্রার্থীরা। কেনও তাদের বঞ্চিত করা হচ্ছে? সরকার কেন কথা রাখবে না? প্রশ্ন তুলছেন পরীক্ষার্থীদের একটা বড় অংশ।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন