আপারের মেরিট লিস্ট বের করে দিয়েছিলাম। আদালতের অর্ডার আসলে আমরা সবদিক দিয়ে রেডি আছি: শিক্ষামন্ত্রী

টানা সাত বছরের বেশি সময় ধরে রাজ্যে আটকে আছে উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ। উচ্চ প্রাথমিকের নিয়োগের জন্য কাউন্সেলিংয়ের প্রক্রিয়াও কলকাতা হাইকোর্টের স্থগিতাদেশের জেরে আটকে আছে। অতিমারির মধ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন উচ্চ প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষকপদ পূরণের সেই জট কাটাতে অবশেষে আদালতের দ্বারস্থ হল স্কুল সার্ভিস কমিশন। ২০১৪ সালে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা হলেও নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে গেজেট না মানার অভিযোগ আগেই এনেছিলেন পরীক্ষার্থীদের বড় অংশ। একি সাথে অনিয়ম করে প্রশিক্ষিত নয় এমন প্রার্থীকেও নিয়োগ করা হয়েছে বলেও অভিযোগ ওঠে।

Loading...

এই সমস্ত অভিযোগের ভিত্তিতে আদালতে দায়ের হয়েছে মামলা। ২০১৪ সালে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়। সেই অনুসারে ২০১৫ সালে পরীক্ষাও নেওয়া হয়েছিল। পরের বছর প্রকাশিত হয়েছিল সেই পরীক্ষার ফল। অনেক বিতর্কের পরে ২০১৯ সালে ভেরিফিকেশন ও ইন্টারভিউ প্রক্রিয়াও সম্পূর্ণ করা হয়। তবে সেখান থেকেই সমস্যা তৈরি হয় বলে মনে করেন হবু শিক্ষকদের একটা বড় অংশ। আর এদিন শিক্ষক নিয়োগ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন,"যাও কেস করো, ওই করেই তো ৫ বছর শেষ করে দিলো। আমরা আপারের মেরিট লিস্ট বের করে দিয়েছিলাম। আদালতের অর্ডার আসলে আমরা রেডি আছি।"

Loading...