গত বছর করোনা শুরুর দিকে চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল ছিলেন না সাধারণ মানুষ। চিকিৎসার জন্য চিকিৎসক বা হাসপাতালের দ্বারস্থ হতে হত। কিন্তু এবার সংক্রমণের হার বাড়লেও ছবিটা কিছুটা বদলেছে। প্রাথমিক পর্যায়ের চিকিৎসা সম্পর্কে ধারনা তৈরি হয়েছে অনেকেরই।
করোনা আক্রান্ত যে সব রোগী বাড়িতে 'হোম আইসোলেশনে' থেকে চিকিৎসা করাচ্ছেন তাঁদের 'ডক্সিসাইক্লিন' বা 'আইভারমেকটিনে'র মতো বেশ কিছু ওষুধ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। দেওয়া হচ্ছে ভিটামিন সি, জিঙ্কোভিট। আর বাজারে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে সে সব ওষুধ। এর কারণে বাড়ছে কালোবাজারি। আদতে বাজারে ওষুধের পরিমাণ কমে যাওয়াতেই এই অবস্থা। এর ফলে যিনি আক্রান্ত হচ্ছে তাঁকে ওষুধ কিনতে গিয়ে নানা অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে। অন্য দিকে, আক্রান্ত হননি এমন অনেকেই আতঙ্কে এই ওষুধ বেশি করে কিনে বাড়িতে রেখে দিচ্ছেন। ফলে, ওষুধের ভাঁড়ারে টান পড়ছে। তাই এবার এই সব ওষুধের জন্য এমন নির্দেশকা বলে জানা গিয়েছে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন