শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক চলে আসছে বেশ কয়েক বছর ধরে। অনিয়মের অভিযোগে দায়ের হয়েছে মামলা। সেই মামলার কারণে আটকে আছে শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া। এমনটাই দাবি করেন রাজ্য সরকারের প্রতিনিধিরা। আইনি জালে আটকে থাকা উচ্চ প্রাথমিকের নিয়োগ প্রক্রিয়া কবে শেষ হবে তা এখনও বলা বেশ কঠিন।
মূলত দীর্ঘ দিন নিয়োগ না হওয়ায় যথেষ্ট সংখ্যক শিক্ষক বা প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো নেই গ্রাম-মফস্সলের অনেক স্কুলেই।
গ্রামীণ এলাকার অধিকাংশ শিক্ষক চান, ১৬ নভেম্বর স্কুল খুললে পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদেরও অফলাইনে ক্লাস করার অনুমতি দেওয়া হোক। শহরাঞ্চলের বহু স্কুল অবশ্য জানাচ্ছে, তারা অন ও অফ দুই লাইনেই ক্লাস চালু রাখবে। নবম-দ্বাদশের ক্লাস চলবে অফলাইনে। পঞ্চম থেকে অষ্টম অনলাইনে।
প্রশ্ন উঠছে, নবম-দ্বাদশের যে-সব ছাত্রছাত্রী স্কুলে ক্লাস করতে চায় না, তাদের কী হবে? তা হলে কি ওই চার শ্রেণির জন্য অফ ও অন দুই লাইনই চালু থাকবে? শিক্ষক পাওয়া যাবে কী ভাবে? কিছু স্কুল জানাচ্ছে, নবম-দ্বাদশের কিছু পড়ুয়া অফলাইনে আর কিছু পড়ুয়া অনলাইন ক্লাস চাইলে কী ভাবে সেটা করা যায়, পরিস্থিতি অনুযায়ী সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন