প্রায় ২ বছর বাড়িতে আটকে থাকার প্রভাব পড়ছে শিশুমনে। মানসিকভাবে পড়ুয়াদের চাঙ্গা রাখতে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিচ্ছে স্কুলশিক্ষা দফতর। রবিবার থেকে এই বিষয়ে শুরু হচ্ছে উদ্যোগ। এর পাশাপাশি সরস্বতী পুজোর আগে স্কুলে আংশিক ক্লাস চালু নিয়েও হতে চলেছে আলোচনা।
শনিবার স্কুলশিক্ষা দফতর এই প্রসঙ্গে জানিয়েছে, শ্রেণিকক্ষের পরিবেশ থেকে দূরে থাকা ও সমবয়সিদের সঙ্গে দেখা না হওয়ায় ছাত্র-ছাত্রীদের মনে প্রভাব পড়ছে।
ইতিমধ্যে রাজ্যে বিধিনিষেধ কিছুটা শিথিল হয়েছে। তা উল্লেখ করে স্কুল চালুর দাবিতে সরব নানা মহল। শ্রেণিকক্ষ ফের খুলতে চেয়ে শিক্ষা দফতরের চিঠি গিয়েছে নবান্নে। বিকাশ ভবনের শিক্ষা কর্তারা মনে করছেন সোমবার নাগাদ সবুজ সংকেত আসতে পারে। মাঝে অল্প কিছুদিন বাদ দিলে ২০২০ সালের মার্চ মাস থেকে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ। দ্বিতীয় দফায় স্কুলে নবম থেকে দ্বাদশের ক্লাস হয়েছে ১৬ নভেম্বর থেকে ৩ জানুয়ারি। গত দু-বছরে প্রাক-প্রাথমিক থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত একদিনও ক্লাস হয়নি।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন