রাজ্যে একইদিনে জোড়া রাজনৈতিক নেতা খুন হয়ে গিয়েছেন। দু'জনেই রাজ্যের স্থানীয় জনপ্রতিনিধি। একজন পানিহাটির তৃণমূল কাউন্সিলর। অন্যজন ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর। রবিবার দু'টো রাজনৈতিক নেতার খুনের জেরে এবার নড়েচড়ে বসল রাজ্য প্রশাসন। আনিস খান মৃত্যুকে কেন্দ্র করে যে বিতর্ক তৈরি হয়েছে, তার জেরেও এবার সজাগ প্রশাসন। নবান্ন সূত্রে খবর, পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সিভিক ভলান্টিয়ারদের সঠিকভাবে প্রশিক্ষণ দিতে হবে।
প্রসঙ্গত, হাওড়ার আমতা এলাকায় ছাত্রনেতা আনিস খানের মৃত্যুর পর বার বার পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এমনকী প্রশ্ন উঠেছিল জেলার পুলিশের পদস্থ অফিসারের ভূমিকা নিয়ে। রাজ্যের আইন – শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বার বার প্রশ্ন উঠেছে। সম্প্রতি রাজ্যের দুই কাউন্সিলরের গুলিবিদ্ধ হয়ে খুনের ঘটনার পরও প্রশ্ন উঠছে, রাজ্যের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদেরই যদি কোনও নিরাপত্তা না থাকে, তাহলে বাকি রাজ্যের সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা ব্যবস্থা কীভাবে নিশ্চিত করবে রাজ্য?
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন