মানিকের দুর্নীতির খোঁজে মহিষবাথানের একটি অফিসে অভিযানে তদন্তকারী সংস্থা ইডি। ইডি সূত্রের পাওয়া খবর, মহিষবাথানের ওই অফিসটি মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলের নামে ভাড়া নেওয়া হয়েছিল।
ইডি সূত্রে খবর, এই অফিসটি বকলমে চালাতেন মানিক ভট্টাচার্য। মাঝেমধ্যে মানিক ভট্টাচার্য নিজেও আসতেন এই অফিসে। এই অফিসে বেআইনি টাকা লেনদেন হত বলেই মনে করছেন তদন্তকারীরা। ইডি আধিকারিকরা মনে করছেন, এই অফিসের ভিতর থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ নথি পাওয়া যাবে। পাশাপাশি, এই ইনস্টিটিউট থেকে কার কার চাকরি হয়েছে, সেটাও ইডির আতস কাঁচের তলায়।
প্রসঙ্গত, প্রাইমারি টেট কেলেঙ্কারিতে ধৃত মানিক ভট্টাচার্যকে হেফাজতে নেওয়ার দিন আদালতে বিস্ফোরক দাবি করে ইডি। ইডি দাবি করে, মানিক ভট্টাচার্যের বাড়ি থেকে একটি চিঠি উদ্ধার হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীকে লেখা সেই চিঠিতে বলা হয়েছে, ৪৪ জনের কাছ থেকে ৭ লাখ টাকা করে নেওয়া হয়েছে। চাকরির বিনিময়েই এই টাকা নেওয়া হয়েছে বলে দাবি ইডির। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, সেই চিঠি কী করে মানিকের হেফাজতে এল? ইডি সূত্রে খবর, এই চিঠি নিয়ে তৃণমূল বিধায়ককে জেরা করা হলে, তিনি পরস্পরবিরোধী উত্তর দেন। তাঁর কথায় অসঙ্গতি মেলে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন