শিক্ষক বদলিতেও এবার স্পষ্ট মানিক যোগ। টাকার বিনিময়ে পছন্দের স্কুলে শিক্ষক বদলি হয়েছে মানিক ভট্টাচার্যের হাত ধরেই, দাবি ইডির। সূত্রের খবর, বাজেয়াপ্ত হওয়া নথি থেকেই মিলেছে শিক্ষক বদলির সুপারিশ, যা এসেছে মানিক ভট্টাচার্যের নামে বলে দাবি তদন্তকারী সংস্থার। শিক্ষক বদলিতে মাথাপিছু আর্থিক লেনদেন হয়েছে পাঁচ থেকে সাত লক্ষ টাকা। সেই টাকা কোথায়?
সরকারি নিয়ম ভেঙে টাকার বিনিময়ে চাকরি পাইয়ে দেওয়া হয়েছে অনুত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের। এই অভিযোগের ভিত্তিতেই আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত বিষয়ে তদন্ত করতে গিয়ে গ্রেফতার করা হয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যকে। তার বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ টাকার বিনিময়ে চাকরি পাইয়ে দেওয়া, সুপারিশ পত্র দেখে নিয়োগকারীদের নির্দেশ দেওয়া। তদন্ত করতে গিয়ে সামনে এসেছে হোয়াটসঅ্যাপ ও টেক্সট মেসেজ। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত তথ্য যাচাই করতে গিয়ে মিলেছে তার ছেলের সংস্থার অ্যাকাউন্টে ' তোলা আদায়'-এর তথ্য। প্রাইভেট টিচার্স ট্রেনিং কলেজগুলি থেকে ৫০ হাজার টাকা করে প্রায় ২ কোটি ৬৪ লক্ষ টাকা নেওয়া হয়েছে। এই অভিযোগগুলির সঙ্গে এবার যুক্ত হল টাকার বিনিময়ে শিক্ষক বদলির অভিযোগ।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন