জল্পনা ছিল বেশ কয়েকমাস ধরে। এবার সেই সম্ভাবনাই আরও জোরাল হচ্ছে। এবার সম্ভবত, আগামী সপ্তাহের শুরুতেই তৃণমূলে যোগ দিতে পারেন সোমেন মিত্রের স্ত্রী শিখা মিত্র। সোমবার তিনি ঘাসফুল শিবিরে পা রাখতে পারেন বলে তৃণমূল সূত্রে খবর।
জল্পনা ছিল বেশ কয়েকমাস ধরে। এবার সেই সম্ভাবনাই আরও জোরাল হচ্ছে। এবার সম্ভবত, আগামী সপ্তাহের শুরুতেই তৃণমূলে যোগ দিতে পারেন সোমেন মিত্রের স্ত্রী শিখা মিত্র। সোমবার তিনি ঘাসফুল শিবিরে পা রাখতে পারেন বলে তৃণমূল সূত্রে খবর।
বঙ্গে করোনার গ্রাফে ওঠাপড়া অব্যাহত। কখনও সংক্রমণের হার কমছে, তো কোনও দিন উদ্বেগ বাড়িয়ে তা খানিকটা বাড়ছে। মৃত্যুহারেও একই রকম হেরফের। স্বাস্থ্যদফতরের সাম্প্রতিকতম পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হলেন ৭৫৮ জন। বৃহস্পতিবার যা ছিল ৭৩২।
শুক্রবার স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী, আক্রান্তের নিরিখে রাজ্যে প্রথম তিনে রয়েছে কলকাতা ও দুই ২৪ পরগনা। উত্তর ২৪ পরগনা, কলকাতা ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা সংক্রমিতের সংখ্যা যথাক্রমে ৮৯, ৮৮ ও ৮৬। দার্জিলিং ও জলপাইগুড়িতে আক্রান্তের সংখ্যা যথাক্রমে ৪৯ ও ৩৫। ৪৯ জন সংক্রামিত হয়েছেন পশ্চিম মেদিনীপুরে। রাজ্যে সংক্রমণ হার ১.৬০%। বর্তমানে রাজ্যে সক্রিয় করোনা আক্রান্ত ৯,৬৩৫ ।
রাজ্য সাময়িকভাবে মন্ত্রিত্বের দায়িত্ব বদল। ক্রেতা সুরক্ষা দফতরের মন্ত্রী সাধন পাণ্ডে দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ। এই দফতরের কাজকর্ম যাতে ব্যাহত না হয়, তার জন্য এবার ক্রেতা সুরক্ষার দায়িত্ব দেওয়া হল মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে।
গত মাসে ২১ জুলাইয়ের একদিন আগেই রাতে আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েন সাধন। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে নিয়ে ছোটা হয় বাইপাসের ধারে একটি বেসরকারি হাসপাতালে। তারপর থেকে টানা ভেন্টিলেশনেই ছিলেন তিনি।
নয়া উদ্যোগ নবান্নর। গাড়িতেই বসানো ওজনযন্ত্র, আলো, রেশন ডিলারের বসার জায়গা, পাখা। পিছন দিক থেকে সাজানো একাধিক ডালা। তার কোনওটাতে থাকবে চাল, কোনওটাতে ডাল, কোনওটাতে গম। আপনার বাড়ি বাড়ি এই চাল-ডাল-গমের ডালা সাজিয়েই হাজির হবে বিশেষ ধরনের এই নয়া গাড়ি। ভাবছেন, সে আবার কী?নির্বাচনের আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, ভোটে জিতলে তাঁর সরকার এবার রেশন পৌঁছে দেবে দুয়ারে।
কিন্তু গাড়িগুলোর তো দাম যথেষ্ট! সব ডিলারের কি তা কেনার সামর্থ্য আছে? বিষয়টি নিয়ে গত সপ্তাহে খাদ্যশ্রী দিবসের দিন খাদ্য ভবনে বৈঠক হয়। ছিলেন তিনটি গাড়ি নির্মাণকারী সংস্থার প্রতিনিধিরা। সূত্রের খবর, সব সংস্থাই এই ধরনের গাড়ির জন্য ছয় থেকে সাড়ে ছয় লাখ টাকা দর দিয়েছে। তার মধ্যে এক লক্ষ টাকা সরকার দেবে বলেই ভাবা হচ্ছে।
নিজেদের ক্ষুদ্র স্বার্থ ভুলে এবং যাবতীয় মতানৈক্য দূরে সরিয়ে ২০২৪-এ বিজেপি-কে হারাতে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধীর ডাকে ১৯টি বিরোধী রাজনৈতিক দলের বৈঠক শেষের সারমর্ম এটাই। যেভাবে সংসদের বাদল অধিবেশনে একজোট হয়ে বিরোধীরা যে সরকারকে চাপে ফেলতে পেরেছেন, সেই বিষয়টি নিয়েও এ দিনের বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
এর পাশাপাশি, বাড়ির কেউ আয়কর দেন না এমন পরিবারকে মাসে সাড়ে ৭ হাজার টাকা করে দিক কেন্দ্রীয় সরকার।
শুক্রবার মোট ১৯ দলের প্রতিনিধিত্বে হয় ওই ভার্চুয়াল বৈঠক।
কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গাঁধীর ডাকে ওই বৈঠকে মমতা ছাড়াও ছিলেন দুই মুখ্যমন্ত্রী মহারাষ্ট্রের উদ্ধব ঠাকরে ও তামিলনাড়ুর এমকে স্ট্যালিনও ছিলেন। উপস্থিত ছিলেন এনসিপি প্রধান শরদ পওয়ার, সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি। তবে আমন্ত্রণ পেয়েও বৈঠকে সমাজবাদী পার্টির প্রতিনিধিত্ব ছিল না।
বহু বছর পরে এক ফ্রেমে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আডবাণী। শুক্রবার এমনই এক মুহূর্তের সাক্ষী হল গোটা ভারত। যা নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক জল্পনা। কারণ, দীর্ঘদিন পর আবারও একসঙ্গে দেখা গেল ভারতীয় জনতা পার্টির এই দুই নেতাকে। লালকৃষ্ণ আডবাণী বিজেপির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। তিনি অটলবিহারী বাজপেয়ীর জমানায় কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছেন। এমনকী, শেষের দিকে উপ-প্রধানমন্ত্রীও হয়েছিলেন।
তার পর শুক্রবার সোমনাথ মন্দিরের একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি উপস্থিত হয়েছিলেন বিজেপির একাধিক নেতারা। সেখানে একদিকে মোদী যেমন ছিলেন, অন্যদিকে ছিলেন লালকৃষ্ণ আডবাণী। মোদী ভাষণ দেওয়ার শুরুতে লালকৃষ্ণ আডবাণীকে শ্রদ্ধা জানান। এর পর বাকিদের নাম উল্লেখ করেন। তাই রাজনৈতিক মহলের একাংশের প্রশ্ন, তাহলে আডবাণী ও মোদীর মধ্যে দূরত্ব কমে যাচ্ছে ? জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন বলেই কি দলে পুরনোদের গুরুত্ব দিতে শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী?
বেতনবৃদ্ধির দাবিতে টানা আন্দোলন চলছে অনেকদিন ধরে। আর এই প্রতিবাদের জেরেই আচমকা SSK শিক্ষিকাদের বদলি করে দেওয়া হল উত্তরবঙ্গে। রাজ্যের স্কুলশিক্ষা দফতরের তরফে এমনই নির্দেশ জারি করা হয়েছে। এই বিজ্ঞপ্তির কথা জেনে রীতিমতো আকাশ থেকে পড়েছেন শিক্ষিকারা। তাঁদের দাবি, স্কুলশিক্ষার যে স্তরে তাঁরা কর্মরত, সেখানে বদলির কোনও নিয়ম নেই। এমনকী শিশুশিক্ষা কেন্দ্রে পড়াতে হলে প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষক বা শিক্ষিকার বাড়ি হতে হয় ২ কিলোমিটারের মধ্যে।