কলকাতা নিউজ ব্যুরো: এবছর মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্ন-ফাঁসের ঘটনায় প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী। আর এই রেশ না কাটতে কাটতে, এবার উচ্চমাধ্যমিকের উত্তর পত্রের কেলেঙ্কারি প্রকাশ্যে চলে আসে।
ভোটের বাজারে রাস্তায় পড়ে আছে উচ্চ মাধ্যমিকের খাতা।
মধ্যমগ্রামের দোলতলায় যশোর রোডের উপর ছড়িয়ে-ছিটিয়ে খাতা। স্থানীয়দের নজরে আসতেই পড়ে যায় সোরগোল।
জানা গিয়েছে, চলতি সপ্তাহের শুরুতে দোলতলায় যশোর রোডের ছড়িয়ে থাকা বেশ কিছু খাতা দেখতে পান এলাকার লোকজন। ওই খাতা হাতে তুলতে চমকে ওঠেন তাঁরা। দেখা যায়, উচ্চমাধ্যমিকের উর্দু প্রোজেক্টের খাতা।
খাতাগুলির উপর মোমিন হাইস্কুলের নাম লেখা ছিল। সঙ্গে হায়ার সেকেন্ডারি এক্সামিনেশন, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, প্রজেক্ট ওয়ার্ক প্রভৃতি লেখা থাকায় স্থানীয়দের বুঝতে ভুল হয়নি। ৫০ থেকে ৬০টি খাতা উদ্ধার করেন স্থানীয় ব্যবসায়ী বিধান মণ্ডল।
এ ব্যাপারে নারকেলডাঙার মোমিন হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক শাহিদ আসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করে সবটা জানালে তিনি স্বীকার করে নেন, খাতাগুলি তাঁদের স্কুলেরই উচ্চমাধ্যমিক প্রজেক্টের। তবে, গাফিলতির দায় তিনি নিতে চাননি। কাউন্সিলের উপরই চাপানো হয়েছে গোটা ঘটনার দায়। তবে, এবিষয়ে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের তরফে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায় নি।
ভোটের বাজারে রাস্তায় পড়ে আছে উচ্চ মাধ্যমিকের খাতা।
জানা গিয়েছে, চলতি সপ্তাহের শুরুতে দোলতলায় যশোর রোডের ছড়িয়ে থাকা বেশ কিছু খাতা দেখতে পান এলাকার লোকজন। ওই খাতা হাতে তুলতে চমকে ওঠেন তাঁরা। দেখা যায়, উচ্চমাধ্যমিকের উর্দু প্রোজেক্টের খাতা।
এ ব্যাপারে নারকেলডাঙার মোমিন হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক শাহিদ আসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করে সবটা জানালে তিনি স্বীকার করে নেন, খাতাগুলি তাঁদের স্কুলেরই উচ্চমাধ্যমিক প্রজেক্টের। তবে, গাফিলতির দায় তিনি নিতে চাননি। কাউন্সিলের উপরই চাপানো হয়েছে গোটা ঘটনার দায়। তবে, এবিষয়ে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের তরফে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায় নি।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন