কলকাতা নিউজ ব্যুরো: রাজ্যে পিটিটিআই পড়ুয়াদের নিয়োগ নিয়ে সমস্যা বহু বছর ধরে চলে আসছে। বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী যখন বিরোধী নেত্রী ছিলেন তখন তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন রাজ্যের ক্ষমতায় এলে এই পিটিটিআই পড়ুয়াদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করবেন।
২০১১ সালে বামফ্রন্টকে সরিয়ে ক্ষমতায় আসে তৃণমূল কংগ্রেস।
আর এর পরে রাইটার্সে দাঁড়িয়ে প্রেস কনফারেন্স করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছিলেন, ২০০৫-২০০৬ সেশন পর্যন্ত সমস্ত বঞ্চিত পিটিটিআই পড়ুয়াদের তিন ধাপে তিন বছরের মধ্যে নিয়োগের করবেন। কিন্তু এতো বছর পার হবার পরেও তা কার্যকর করা হয় নি।
এর পরে ২০১১ বাজেটে বিধানসভায় পিটিটিআই পড়ুয়াদের জন্য ১০ শতাংশ সংরক্ষণের কথা উল্লেখ করে রাজ্য সরকার। কিন্তু তার সুবিধা এখনও একজনকে পর্যন্ত দেওয়া হয় নি। এর পর সুপ্রিম কোর্ট এই সমস্যা সমাধানের জন্য তিন মাসের মধ্যে নিয়োগের নির্দেশ দেয়।
কিন্তু তার পরেও নিয়োগের ব্যাপারে গুরুত্ব দেয়নি রাজ্য সরকার।
এর পর বাধ্য হয়ে গত কাল W.B.P.T.T.A এই সংগঠনের নেতৃত্বে প্রায় ৪ হাজার পিটিটিআই পড়ুয়ারা সেন্ট্রাল এভিনিউ মেট্রো স্টেশন থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত বিশাল র্যালি করেন। তাদের দাবি তাদের নিয়োগের ব্যবস্থা করতে হবে বর্তমান রাজ্য সরকারকে। এর পরে ৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল নবান্নে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিনিধির কাছে স্মারকলিপি জমা দেন। তাদের দাবি ১৫ দিনের মধ্যে রাজ্য সরকার নিয়োগের ব্যবস্থা না করলে তারা বৃহত্তর আন্দোলনের পথে পা বাড়াবে।
২০১১ সালে বামফ্রন্টকে সরিয়ে ক্ষমতায় আসে তৃণমূল কংগ্রেস।
এর পরে ২০১১ বাজেটে বিধানসভায় পিটিটিআই পড়ুয়াদের জন্য ১০ শতাংশ সংরক্ষণের কথা উল্লেখ করে রাজ্য সরকার। কিন্তু তার সুবিধা এখনও একজনকে পর্যন্ত দেওয়া হয় নি। এর পর সুপ্রিম কোর্ট এই সমস্যা সমাধানের জন্য তিন মাসের মধ্যে নিয়োগের নির্দেশ দেয়।
এর পর বাধ্য হয়ে গত কাল W.B.P.T.T.A এই সংগঠনের নেতৃত্বে প্রায় ৪ হাজার পিটিটিআই পড়ুয়ারা সেন্ট্রাল এভিনিউ মেট্রো স্টেশন থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত বিশাল র্যালি করেন। তাদের দাবি তাদের নিয়োগের ব্যবস্থা করতে হবে বর্তমান রাজ্য সরকারকে। এর পরে ৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল নবান্নে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিনিধির কাছে স্মারকলিপি জমা দেন। তাদের দাবি ১৫ দিনের মধ্যে রাজ্য সরকার নিয়োগের ব্যবস্থা না করলে তারা বৃহত্তর আন্দোলনের পথে পা বাড়াবে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন