ফের নিযোগ নিয়ে কেলেঙ্কারির অভিযোগ। কৃষি দপ্তরে নিয়োগে কেলেঙ্কারি এবার প্রকাশ্যে। সব জেনেও কোনও পদক্ষেপ নিতে না রাজ কর্তৃপক্ষ। একের পর এক ভুয়ো নিয়োগ-পত্র পাওয়ার ঘটনা প্রকাশ্যে আসছে প্রতিদিন। বিভিন্ন জেলার দপ্তরের আঞ্চলিক অফিসে গ্রুপ ডি পদে নিয়োগের জন্য এগুলি দেওয়া হয়েছে। কৃষি দপ্তরের শীর্ষ-কর্তারা এই সব জাল নিয়োগ-পত্র ইস্যু হওয়া সম্পর্কে জানলেও বিশেষ পাত্তা দিতে চাইছেন না।
কৃষি অধিকর্তা সম্পদরঞ্জন পাত্র জানিয়েছেন, ভুয়ো নিয়োগ-পত্র নিয়ে তো কেউ কাজে যোগ দিতে পারেনি। এগুলি যারা দিয়েছে, আর যারা নিয়েছে, এটা পুরোটাই তাদের উপর নির্ভর করছে। আমাদের দিক দিয়ে কিছু করার নেই। যে সব পদের জন্য নিয়োগ-পত্র দেওয়া হয়েছে, তাতে এভাবে নিয়োগ হয় না। সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে নিয়োগ হয়। তবে নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে।
জাল নিয়োগপত্রের কপি কৃষি দপ্তরের কর্মীদের হাতে চলেও এসেছে। মহাকরণ থেকে ইস্যু হয়েছে, এমন জাল নিয়োগপত্রগুলিতে অশোকস্তম্ভ, বিশ্ববাংলার লোগো, চিঠির নম্বর, আধিকারিকের স্ট্যাম্প, সই প্রভৃতি আছে। বেতন হার কী হবে, তাও উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু, প্রশ্ন উঠছে, কিভাবে ছড়িয়ে পড়ল এই ভুয়ো নিয়োগপত্র? পিছনে কি রয়েছে বড়সড় মাথা।
জাল নিয়োগপত্রের কপি কৃষি দপ্তরের কর্মীদের হাতে চলেও এসেছে। মহাকরণ থেকে ইস্যু হয়েছে, এমন জাল নিয়োগপত্রগুলিতে অশোকস্তম্ভ, বিশ্ববাংলার লোগো, চিঠির নম্বর, আধিকারিকের স্ট্যাম্প, সই প্রভৃতি আছে। বেতন হার কী হবে, তাও উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু, প্রশ্ন উঠছে, কিভাবে ছড়িয়ে পড়ল এই ভুয়ো নিয়োগপত্র? পিছনে কি রয়েছে বড়সড় মাথা।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন