অবশেষে টানা পাঁচ মাস ধরে ঝুলে ঝুলে থাকা শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত এক গুরুত্বপূর্ণ মামলার নিষ্পত্তি হল আদালতে। আজ শিক্ষক নিয়োগের ওই মামলার অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট। দীর্ঘ দিন ধরে নিয়োগের উপর স্থগিতাদেশ বহাল ছিল। মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হওয়ার মামলা শুনানিতে স্কুল সার্ভিস কমিশনকে নতুন করে কাউন্সেলিং করার নির্দেশ দেয় আদালত।
রাজ্যের স্কুল গুলির প্রধান শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া মামলার জেরে প্রায় পাঁচ মাস আটকে ছিল। বিচারপতি শেখর ববি শরাফ ওই নিয়োগ প্রক্রিয়ার উপর অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দেন। আজ ছিল ওই মামলার চূড়ান্ত শুনানি। আইনানুগ ভাবে নিয়োগ হচ্ছে না, এই অভিযোগে তুলে মামলা দায়ের হয় আদালতে।
কলকাতা হাইকোর্টের তরফে জানান হয়, মামলাকারীদের 'পার্সোনালিটি টেস্ট' নিয়ে ও মেধা তালিকা প্রকাশ করার পরেই যেন প্রার্থীদের নতুন চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হয়। তারপরই শুরু করা যাবে প্রার্থীদের কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া। ততদিন নিয়োগ প্রক্রিয়া স্থগিত থাকবে। আজ শুনানিতে হাইকোর্টের তরফে কাউন্সেলিংয়ের উপর থেকে স্থগিতাদেশ তুলে নেওয়া হয়। স্কুল সার্ভিস কমিশনকে নতুন করে কাউন্সেলিং করাতেও নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। এখন দেখার কমিশন কি পদক্ষেপ নেয়।
মামলাকারীরা আদালতে অভিযোগ করেন, মেধা তালিকা প্রকাশ না করেই প্রার্থীদের 'ফাইনাল লিস্ট' তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু, এমন নিয়োগ প্রক্রিয়ার আইন অনুযায়ী মেধা তালিকা প্রকাশ না করে নিয়োগ প্রক্রিয়ার পরবর্তী ধাপে যাওয়া যায় না। এখনও পার্সোনালিটি টেস্ট নেওয়া হয়নি। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে আদালত আগেই জানিয়েছিল, এই ছয় মামলাকারীর পার্সোনালিটি টেস্ট নিতে হবে কমিশনকে। তারপর তৈরি করা যাবে সফল প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা। সেই সূত্রে প্রধান শিক্ষক নিয়োগের জন্য নতুন করে কাউন্সেলিংয়ের তারিখ প্রকাশ করতে হবে। কিন্তু, সবার আগে প্রকাশ করতে হবে মেধা তালিকা। এই মামলা চললেও আজ কাউন্সেলিংয়ের উপর থেকে স্থগিতাদেশ সরিয়ে নেয় আদালত।
রাজ্যের স্কুল গুলির প্রধান শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া মামলার জেরে প্রায় পাঁচ মাস আটকে ছিল। বিচারপতি শেখর ববি শরাফ ওই নিয়োগ প্রক্রিয়ার উপর অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দেন। আজ ছিল ওই মামলার চূড়ান্ত শুনানি। আইনানুগ ভাবে নিয়োগ হচ্ছে না, এই অভিযোগে তুলে মামলা দায়ের হয় আদালতে।
মামলাকারীরা আদালতে অভিযোগ করেন, মেধা তালিকা প্রকাশ না করেই প্রার্থীদের 'ফাইনাল লিস্ট' তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু, এমন নিয়োগ প্রক্রিয়ার আইন অনুযায়ী মেধা তালিকা প্রকাশ না করে নিয়োগ প্রক্রিয়ার পরবর্তী ধাপে যাওয়া যায় না। এখনও পার্সোনালিটি টেস্ট নেওয়া হয়নি। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে আদালত আগেই জানিয়েছিল, এই ছয় মামলাকারীর পার্সোনালিটি টেস্ট নিতে হবে কমিশনকে। তারপর তৈরি করা যাবে সফল প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা। সেই সূত্রে প্রধান শিক্ষক নিয়োগের জন্য নতুন করে কাউন্সেলিংয়ের তারিখ প্রকাশ করতে হবে। কিন্তু, সবার আগে প্রকাশ করতে হবে মেধা তালিকা। এই মামলা চললেও আজ কাউন্সেলিংয়ের উপর থেকে স্থগিতাদেশ সরিয়ে নেয় আদালত।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন