রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না স্কুল সার্ভিস কমিশনের। বার বার আদালতে ধমক খেতে হচ্ছে কমিশনের কর্তাদের। এবার কমিশনের বিরুদ্ধে উঠল আরও গুরুতর অভিযোগ।
স্কুল সার্ভিসের পরীক্ষাতে প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়ার পরেও আধ নম্বর কেটে নেওয়ার অভিযোগ। আর সেই নিয়ে আদালতে দায়ের হয় মামলা। আর সেই মামলা এবার কলকাতা হাইকোর্ট হয়ে সুপ্রিম কোর্ট, পরে ফের এল হাইকোর্টে। মামলার শুনানিতে এবার কমিশনের ভূমিকা নিয়েই চূড়ান্ত ক্ষোভ প্রকাশ করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি। বিচারপতি মৌসুমি ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, মামলাকারীর সংশ্লিষ্ট উত্তরপত্রের পুনর্মূল্যায়ন চার সপ্তাহের মধ্যে করতে হবে কমিশনকে।
ওই বিষয়ের বিশেষজ্ঞকে দিয়ে পুনর্মূল্যায়ন করাতে হবে উত্তরপত্র। মামলাকারীর প্রাপ্ত নম্বর বাড়লে ওই চাকরি-প্রার্থীকে ডাকতে হবে বলেও কমিশনকে নির্দেশ দেয় আদালত।
২০১১-তে হুগলীর গৌরহাটির চন্দন মোট ৬০ নম্বরের অবজেক্টিভ পরীক্ষায় তাঁর প্রাপ্ত নাম্বর ৪০। অ্যাকাডেমিক স্কোর যোগ করে তাঁর মোট প্রাপ্ত নম্বর দাঁড়িয়েছে ৬১। কিন্তু, মেধাতালিকায় শেষতম ব্যক্তির মোট নম্বর ৬৩। তাঁর দাবি, চারটি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়ার পরেও আধ নম্বর করে মোট দু-নম্বর কেটে নিয়েছে কমিশন। ফলে, তিনি মেধা তালিকায় স্থান পাননি। এই অভিযোগ তুলে দায়ের হয় মামলা। ২০১৭ সালের ৪ মে হাইকোর্ট মামলাকারীর উত্তরপত্র পুনর্মূল্যায়নের নির্দেশ দিলেও কমিশন তা চ্যালেঞ্জ করে শীর্ষ আদালতে মামলা দায়ের করে। কমিশন সুপ্রিম কোর্টে একটি মুখবন্ধ খামে রিপোর্টও জমা করে। দেশের সুপ্রিম কোর্ট জানায়, পুনর্মূল্যায়নে কোনও নম্বর বাড়েনি। পরে গোটা মামলাটি ফের কলকাতা হাইকোর্টকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এবার ফের নতুন করে উত্তরপত্র পুনর্মূল্যায়ন করে কমিশনকে নতুন করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার নির্দেশ দিলেন বিচারক।
স্কুল সার্ভিসের পরীক্ষাতে প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়ার পরেও আধ নম্বর কেটে নেওয়ার অভিযোগ। আর সেই নিয়ে আদালতে দায়ের হয় মামলা। আর সেই মামলা এবার কলকাতা হাইকোর্ট হয়ে সুপ্রিম কোর্ট, পরে ফের এল হাইকোর্টে। মামলার শুনানিতে এবার কমিশনের ভূমিকা নিয়েই চূড়ান্ত ক্ষোভ প্রকাশ করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি। বিচারপতি মৌসুমি ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, মামলাকারীর সংশ্লিষ্ট উত্তরপত্রের পুনর্মূল্যায়ন চার সপ্তাহের মধ্যে করতে হবে কমিশনকে।
২০১১-তে হুগলীর গৌরহাটির চন্দন মোট ৬০ নম্বরের অবজেক্টিভ পরীক্ষায় তাঁর প্রাপ্ত নাম্বর ৪০। অ্যাকাডেমিক স্কোর যোগ করে তাঁর মোট প্রাপ্ত নম্বর দাঁড়িয়েছে ৬১। কিন্তু, মেধাতালিকায় শেষতম ব্যক্তির মোট নম্বর ৬৩। তাঁর দাবি, চারটি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়ার পরেও আধ নম্বর করে মোট দু-নম্বর কেটে নিয়েছে কমিশন। ফলে, তিনি মেধা তালিকায় স্থান পাননি। এই অভিযোগ তুলে দায়ের হয় মামলা। ২০১৭ সালের ৪ মে হাইকোর্ট মামলাকারীর উত্তরপত্র পুনর্মূল্যায়নের নির্দেশ দিলেও কমিশন তা চ্যালেঞ্জ করে শীর্ষ আদালতে মামলা দায়ের করে। কমিশন সুপ্রিম কোর্টে একটি মুখবন্ধ খামে রিপোর্টও জমা করে। দেশের সুপ্রিম কোর্ট জানায়, পুনর্মূল্যায়নে কোনও নম্বর বাড়েনি। পরে গোটা মামলাটি ফের কলকাতা হাইকোর্টকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এবার ফের নতুন করে উত্তরপত্র পুনর্মূল্যায়ন করে কমিশনকে নতুন করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার নির্দেশ দিলেন বিচারক।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন