এনআরএস-এ আক্রান্ত হয়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। গুরুতর ভাবে আক্রান্ত এক ২৩ বছরের প্রতিভাবান জুনিয়র চিকিৎসক। জুনিয়র চিকিৎসকদের আক্রান্ত হবার পরেই টানা ৪ দিন ধরে চলছে চিকিৎসকদের কর্মবিরতি। এক্ষেত্রে জুনিয়র ডাক্তারদের সমর্থন জুগিয়েছে সিনিয়র ডাক্তাররা। অন্যদিকে, রোগীর আত্মীয়-স্বজনরা লাগাতার আন্দোলন করছেন। ডাক্তারদের কর্মবিরতির জেরে সবথেকে বেশি বিপদে পড়েছেন রোগী ও তাদের বাড়ির সদস্যরা। চার ঘণ্টার মধ্যে সমস্ত সরকারি হাসপাতাল থেকে কর্মবিরতি তুলে নিতে হবে। গতকাল এমন হুমকি দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
এতেও পরিস্থিতির পরিবর্তন হয় নি। গতকাল ডাক্তারদের প্রতিবাদ আন্দোলনকে সমর্থন যুগিয়েছিলেন ফিরহাদ কন্যা সাব্বা হাকিম। আর এবার ডাক্তারদের এই আন্দোলনকে সমর্থন জানালেন কাকলি পুত্র বৈদ্যনাথ ঘোষদস্তিদার।
"যেভাবে ২০০ জন দুষ্কৃতীদের দল সরকারি হাসপাতালে প্রবেশ করে একজন ২৩ বছরের ডাক্তারকে কার্যত মেরে ফেলেছিল সেটা একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয়। ২০০ জনের মধ্যে মাত্র ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে সেটাও আশানুরূপ নয়।" মুখ খুললেন বৈদ্যনাথ ঘোষদস্তিদার। পোস্টটির হেডলাইনে তিনি লেখেন "আমি এনআরএস-এর পাশে আছি। গোল্লায় যাক রাজনীতি।"
এমন চিত্র দেখেনি রাজ্যের মানুষ। যেখানে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ডাক্তারদের উপর হুমকি দিচ্ছেন, সেখানে তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীদের ছেলে-মেয়েরা সেই ডাক্তারদের পাশে দাঁড়াচ্ছেন। গৃহযুদ্ধের শুরু কিনা এখনই বলা মুশকিল। তবে যে চিত্র দেখছে রাজ্যের মানুষ, তার ফল যে ভবিষ্যতে তৃণমূলের পক্ষে খুবি খারাপ। মনে-করছে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
"যেভাবে ২০০ জন দুষ্কৃতীদের দল সরকারি হাসপাতালে প্রবেশ করে একজন ২৩ বছরের ডাক্তারকে কার্যত মেরে ফেলেছিল সেটা একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয়। ২০০ জনের মধ্যে মাত্র ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে সেটাও আশানুরূপ নয়।" মুখ খুললেন বৈদ্যনাথ ঘোষদস্তিদার। পোস্টটির হেডলাইনে তিনি লেখেন "আমি এনআরএস-এর পাশে আছি। গোল্লায় যাক রাজনীতি।"
এমন চিত্র দেখেনি রাজ্যের মানুষ। যেখানে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ডাক্তারদের উপর হুমকি দিচ্ছেন, সেখানে তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীদের ছেলে-মেয়েরা সেই ডাক্তারদের পাশে দাঁড়াচ্ছেন। গৃহযুদ্ধের শুরু কিনা এখনই বলা মুশকিল। তবে যে চিত্র দেখছে রাজ্যের মানুষ, তার ফল যে ভবিষ্যতে তৃণমূলের পক্ষে খুবি খারাপ। মনে-করছে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন