বহু কারণ দেখিয়ে রাজ্যে আটকে ছিল শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া। এর সঙ্গে ছিল কমিশনের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ। নিয়োগের দাবিতে আন্দোলন করেছে পরীক্ষার্থীরা। লাগাতার আন্দোলন-বিক্ষোভের পর ভোট-পর্ব মিটতেই নতুন করে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করেছে রাজ্য সরকার। শিক্ষক নিয়োগের কাজ দ্রুত শেষ করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে সোমবার বিধানসভায় জানালেন শিক্ষামন্ত্রী।
মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা অনুসারে রাজ্যে ইন্টার্ন শিক্ষক নিয়োগ করা হবে কি না, বিরোধী দলের বিধায়কের প্রশ্নের জবাবে বিধানসভায় দাঁড়িয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, রাজ্য এই মুহূর্তে প্রাথমিক ও উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে।
জুলাই মাসের মধ্যে এই প্রক্রিয়া শেষ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। রাজ্য সরকার অস্থায়ী শিক্ষক নিয়োগ করবে না। ইন্টার্ন শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত রাজ্য সরকার নেয়নি। মুখ্যমন্ত্রী প্রস্তাব রেখেছিলেন মাত্র। রাজ্য সরকার যোগ্যতার ভিত্তিতে স্থায়ী শিক্ষক নিয়োগ করবে বলেও এদিন বিধানসভায় জানান শিক্ষামন্ত্রী। শিক্ষামন্ত্রীর কথাতেই স্পষ্ট, ইন্টার্ন শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে আর এগোতে চাইছে না রাজ্য।
রাজ্যে সরকারি স্কুলগুলিতে শিক্ষক অভাব মেটাতে নয়া পরিকল্পনার কথা জানান মুখ্যমন্ত্রী। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সুন্দরবন, ডুয়ার্স, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুরে সদ্য স্নাতক যুবক-যুবতীদের ইন্টার্ন হিসেবে নিয়োগের কথা জানান মুখ্যমন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রী জানান, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক স্তরের স্কুলগুলিতে এই ইন্টার্নদের নিয়োগ করা হবে। প্রাথমিকে ভাতা মিলবে দু-হাজার টাকা। মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিকে মিলবে আড়াই হাজার টাকা। সাধারণ স্নাতকরা পড়াবেন প্রাথমিক স্কুলে। আর মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণার পরে গোটা রাজ্য জুড়ে শুরু হয় বিতর্ক।
মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা অনুসারে রাজ্যে ইন্টার্ন শিক্ষক নিয়োগ করা হবে কি না, বিরোধী দলের বিধায়কের প্রশ্নের জবাবে বিধানসভায় দাঁড়িয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, রাজ্য এই মুহূর্তে প্রাথমিক ও উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে।
রাজ্যে সরকারি স্কুলগুলিতে শিক্ষক অভাব মেটাতে নয়া পরিকল্পনার কথা জানান মুখ্যমন্ত্রী। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সুন্দরবন, ডুয়ার্স, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুরে সদ্য স্নাতক যুবক-যুবতীদের ইন্টার্ন হিসেবে নিয়োগের কথা জানান মুখ্যমন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রী জানান, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক স্তরের স্কুলগুলিতে এই ইন্টার্নদের নিয়োগ করা হবে। প্রাথমিকে ভাতা মিলবে দু-হাজার টাকা। মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিকে মিলবে আড়াই হাজার টাকা। সাধারণ স্নাতকরা পড়াবেন প্রাথমিক স্কুলে। আর মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণার পরে গোটা রাজ্য জুড়ে শুরু হয় বিতর্ক।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন