টেট পরীক্ষায় প্রশ্ন ভুল মামলায় সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়কে বহাল রাখে ডিভিশন বেঞ্চ। এই নির্দেশেই সমস্যায় পড়েছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। ভুল প্রশ্নের কারণে এখন পরীক্ষার্থীদের প্রাপ্ত নম্বরে আরও ৬ নম্বর জুড়লে মেধাতালিকার আমূল পরিবর্তন ঘটবে। আরও চাকরি-প্রার্থীদের নম্বর বাড়বে এবং আরও কয়েক হাজার প্রার্থীকে চাকরি দিতে হবে। আদালতের এই নির্দেশ কার্যকর হলে রাজ্যের আরও হাজার-খানেক পরীক্ষার্থী চাকরি পেতে পারেন।
তার ফলে প্রভাবিত হবে নিয়োগ প্রক্রিয়া। এর ফলে টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ও বর্তমানে নিযুক্ত শিক্ষকদের ভবিষ্যৎ প্রশ্নের মুখে। যদিও প্রশ্ন ভুল মামলায় সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়ে কোনও স্থগিতাদেশ দিল না বিচারপতি সম্বুদ্ধ চক্রবর্তীর ডিভিশন বেঞ্চ।
প্রসঙ্গত, রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগের টেট পরীক্ষায় ভুল প্রশ্ন থাকার অভিযোগ জানিয়ে আদালতে যে মামলা দায়ের করেছিলেন পরীক্ষার্থীরা সেই মামলায় বেশ বেকায়দায় পড়ল রাজ্য সরকার বা পর্ষদ। বলা যেতে পারে ডিভিশন বেঞ্চের রায়ে বিপদে পড়ল পর্ষদ ।
গতবছর কলকাতা হাইকোর্টের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, প্রাইমারি টেট(২০১৫) পরীক্ষাতে প্রশ্ন ভুল ছিল। ওই ভুল প্রশ্নের উত্তর দেবার যদি কোনও চেষ্টা করেন বা উত্তর দেন, তাদের দিতে হবে পুরো নম্বর। এমনকি ওই ভুল প্রশ্নের উত্তর দিয়ে যদি কেউ মেধাতালিকায় উত্তীর্ণ হয় , তাদেরকে চাকরি দিতে হবে। পর্ষদকে এমন নির্দেশ দেয় আদালত। যদিও আদালত জানিয়ে দেয় কেবলমাত্র যারা মামলা করেছেন তাদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম কার্যকর হবে। বাকিদের ব্যাপারে পরে ভাবা হবে বলে জানিয়েছিল আদালত।
যদিও সিঙ্গেল বেঞ্চের এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য সরকার। কিন্তু আজ সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়কে বহাল রাখে ডিভিশন বেঞ্চ। এখন দেখার রাজ্য সরকার কি সিদ্ধান্ত নেয়। আর সেই দিকে তাকিয়ে হবু শিক্ষকরা।
প্রসঙ্গত, রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগের টেট পরীক্ষায় ভুল প্রশ্ন থাকার অভিযোগ জানিয়ে আদালতে যে মামলা দায়ের করেছিলেন পরীক্ষার্থীরা সেই মামলায় বেশ বেকায়দায় পড়ল রাজ্য সরকার বা পর্ষদ। বলা যেতে পারে ডিভিশন বেঞ্চের রায়ে বিপদে পড়ল পর্ষদ ।
গতবছর কলকাতা হাইকোর্টের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, প্রাইমারি টেট(২০১৫) পরীক্ষাতে প্রশ্ন ভুল ছিল। ওই ভুল প্রশ্নের উত্তর দেবার যদি কোনও চেষ্টা করেন বা উত্তর দেন, তাদের দিতে হবে পুরো নম্বর। এমনকি ওই ভুল প্রশ্নের উত্তর দিয়ে যদি কেউ মেধাতালিকায় উত্তীর্ণ হয় , তাদেরকে চাকরি দিতে হবে। পর্ষদকে এমন নির্দেশ দেয় আদালত। যদিও আদালত জানিয়ে দেয় কেবলমাত্র যারা মামলা করেছেন তাদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম কার্যকর হবে। বাকিদের ব্যাপারে পরে ভাবা হবে বলে জানিয়েছিল আদালত।
যদিও সিঙ্গেল বেঞ্চের এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য সরকার। কিন্তু আজ সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়কে বহাল রাখে ডিভিশন বেঞ্চ। এখন দেখার রাজ্য সরকার কি সিদ্ধান্ত নেয়। আর সেই দিকে তাকিয়ে হবু শিক্ষকরা।
Loading...
loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন