সম্প্রতি কল্যাণীতে পার্শ্বশিক্ষকদের ওপর লাঠিচার্জের ঘটনা নিয়ে আজ উত্তপ্ত বিধানসভা। এই ইস্যুতে আলোচনা চেয়ে প্রস্তাব আনে কংগ্রেস। সেই প্রস্তাবে সমর্থন করেন বাম বিধায়করাও।
এই ইস্যুতে বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে আলোচনার দাবি করেন আব্দুল মান্নান ও বাম পরিষদীয় দলের নেতা সুজন চক্রবর্তী। তাঁদের দাবি ছিল এই বিষয়ে আলোচনা করার সুযোগ দেওয়া হোক। কিন্তু অধ্যক্ষ তাদের আলোচনা প্রস্তাবে সায় দেন নি।
এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বিধানসভার লবিতে বাম ও কংগ্রেস বিধায়করা স্লোগান দিতে থাকেন। এর পরে তারা বিধানসভার বাইরে এসে একজোট হয়ে প্রতিবাদ জানাতে থাকেন। বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নান অভিযোগ করেন, বিধানসভার মধ্যে কোনও বিরোধীদলকে বক্তব্য রাখতে দেওয়া হচ্ছে না।
তবে একই ইস্যু নিয়ে বিধানসভায় বাম কংগ্রেসের প্রতিবাদে সামিল হননি বিজেপি বিধায়করা।
প্রসঙ্গত, পুলিশের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ ওঠে কিছুদিন আগে। শিক্ষিকাদের শ্লীলতাহানি করার অভিযোগ। এমন গুরুতর অভিযোগ তুলেছিলেন পার্শ্ব শিক্ষকরা। কিছুদিন আগে এই ঘটনাটি ঘটেছে কল্যাণীতে। পুলিশের এমন আচরণের তীব্র সমালোচনা করে গোটা রাজ্য।
অভিযোগ, অনশন মঞ্চের লাইট নিভিয়ে দেয় পুলিশ। এর পর শিক্ষিকাদের শ্লীলতাহানি করে পুলিশ। তাদের শাড়ি-ব্লাউজ ছিঁড়ে দেবার অভিযোগ পর্যন্ত ওঠে। আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, মহিলা পুলিশ-কর্মী ছাড়া শিক্ষিকাদের উপর এই তাণ্ডব চালান হয়েছে। শিক্ষকদের রাস্তায় ফেলে লাঠি দিয়ে পেটান হয়েছে। আর আজ এই ঘটনার আলোচনা চেয়ে উত্তাল হল রাজ্য বিধানসভা।
এই ইস্যুতে বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে আলোচনার দাবি করেন আব্দুল মান্নান ও বাম পরিষদীয় দলের নেতা সুজন চক্রবর্তী। তাঁদের দাবি ছিল এই বিষয়ে আলোচনা করার সুযোগ দেওয়া হোক। কিন্তু অধ্যক্ষ তাদের আলোচনা প্রস্তাবে সায় দেন নি।
এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বিধানসভার লবিতে বাম ও কংগ্রেস বিধায়করা স্লোগান দিতে থাকেন। এর পরে তারা বিধানসভার বাইরে এসে একজোট হয়ে প্রতিবাদ জানাতে থাকেন। বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নান অভিযোগ করেন, বিধানসভার মধ্যে কোনও বিরোধীদলকে বক্তব্য রাখতে দেওয়া হচ্ছে না।
প্রসঙ্গত, পুলিশের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ ওঠে কিছুদিন আগে। শিক্ষিকাদের শ্লীলতাহানি করার অভিযোগ। এমন গুরুতর অভিযোগ তুলেছিলেন পার্শ্ব শিক্ষকরা। কিছুদিন আগে এই ঘটনাটি ঘটেছে কল্যাণীতে। পুলিশের এমন আচরণের তীব্র সমালোচনা করে গোটা রাজ্য।
অভিযোগ, অনশন মঞ্চের লাইট নিভিয়ে দেয় পুলিশ। এর পর শিক্ষিকাদের শ্লীলতাহানি করে পুলিশ। তাদের শাড়ি-ব্লাউজ ছিঁড়ে দেবার অভিযোগ পর্যন্ত ওঠে। আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, মহিলা পুলিশ-কর্মী ছাড়া শিক্ষিকাদের উপর এই তাণ্ডব চালান হয়েছে। শিক্ষকদের রাস্তায় ফেলে লাঠি দিয়ে পেটান হয়েছে। আর আজ এই ঘটনার আলোচনা চেয়ে উত্তাল হল রাজ্য বিধানসভা।


0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন