পাকিস্তানের জল ছাড়ছে। আর সেই জলে ভারতে বন্যা পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে যাচ্ছে। বেশ কয়েকদিন ধরে বৃষ্টি চলছে পঞ্জাব বরাবর ভারত পাকিস্তান সীমান্তবর্তী জেলাগুলিতে। এর পরে নিজেদের ইচ্ছামতন জল ছাড়ছে পাকিস্তান।
আর সেই জলে মিশছে চামড়ার কারখানার দূষণ। ফলে পঞ্জাবের গ্রামগুলিতে জলবাহিত রোগের প্রকোপ বাড়ার সম্ভাবনা।
পঞ্জাব সীমান্ত বরাবর রয়েছে বেশ কয়েকটি চামড়ার কারখানা। বন্যার ফলে সেখানকার দূষিত জল মিশে যাচ্ছে বৃষ্টির জলে। দূষণ ছড়াচ্ছে গ্রামে-গঞ্জে। এমনই চাঞ্চল্যকর প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে এক সংবাদপত্র। আবার বন্যার জলে ভেসে গিয়েছে ফিরোজপুরের তেণ্ডিওয়ালা গ্রামের বাঁধের একটা বড় অংশ। ভাঙন আরও বাড়ছে বলে এলাকার লোকেদের অভিযোগ।
বন্যা পরিস্থিতি ক্রমশই খারাপের দিকে যাচ্ছে। এই ইস্যুতে বৈঠক ডেকেছেন পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং। হরিয়ানায় এখনও পর্যন্ত ৬৩ মিমি বৃষ্টি হয়েছে। ইতিমধ্যে বিপদসীমা ছাড়িয়ে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি করেছে সুতলেজ নদী।
পঞ্জাব সীমান্ত বরাবর রয়েছে বেশ কয়েকটি চামড়ার কারখানা। বন্যার ফলে সেখানকার দূষিত জল মিশে যাচ্ছে বৃষ্টির জলে। দূষণ ছড়াচ্ছে গ্রামে-গঞ্জে। এমনই চাঞ্চল্যকর প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে এক সংবাদপত্র। আবার বন্যার জলে ভেসে গিয়েছে ফিরোজপুরের তেণ্ডিওয়ালা গ্রামের বাঁধের একটা বড় অংশ। ভাঙন আরও বাড়ছে বলে এলাকার লোকেদের অভিযোগ।
বন্যা পরিস্থিতি ক্রমশই খারাপের দিকে যাচ্ছে। এই ইস্যুতে বৈঠক ডেকেছেন পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং। হরিয়ানায় এখনও পর্যন্ত ৬৩ মিমি বৃষ্টি হয়েছে। ইতিমধ্যে বিপদসীমা ছাড়িয়ে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি করেছে সুতলেজ নদী।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন