ফের রাজ্যের স্কুল গুলিতে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বদলির প্রক্রিয়া আটকে দিল স্কুল শিক্ষা দফতর। নয়া নির্দেশিকা প্রকাশ না হওয়া পর্যন্ত এই স্থগিতাদেশ বহাল থাকবে। বর্তমানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বদলির কোনও আবেদন পর্যন্ত গ্রহণ করা হবে না।
কেন এমন সিদ্ধান্ত রাজ্যের? তা নিয়ে বিস্তর আলোচনা শুরু হয়েছে বিভিন্ন মহলে। যদিও রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় সংবাদমাধ্যমকে এই প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, ইতিমধ্যে ৪ হাজার বদলির আবেদন জমা পড়েছে। ৩ হাজারের বদলি নিষ্পত্তি হয়েছে। পুজোর আগেই আরও ১ হাজারের বদলির কাজ শেষ করা হবে।
তবে বিকাশ ভবন সূত্রের খবর, পুজোর পরেই রাজ্য সরকার প্রাথমিকে শিক্ষক বাছাইয়ের পরীক্ষা(টেট) নিতে পারে। আর সেই কথা মাথায় রেখে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে যাতে তারা রাজ্য ও কেন্দ্রের বিভিন্ন পরীক্ষা গ্রহণকারী সংস্থার পরীক্ষার দিনক্ষণ জেনে নেয়। যাতে শিক্ষক নিয়োগের চূড়ান্ত সম্মতি পেলে স্কুলশিক্ষা দফতরের নির্দেশে সময় মতন কাজ সম্পন্ন করা যায়। রাজ্যের কোন স্কুলে কত পড়ুয়া আছে প্রতি স্কুলে শিক্ষকের সংখ্যা কত ,সেই সম্পর্কে চূড়ান্ত ধারণা তৈরির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে।
তবে বিকাশ ভবন সূত্রের খবর, পুজোর পরেই রাজ্য সরকার প্রাথমিকে শিক্ষক বাছাইয়ের পরীক্ষা(টেট) নিতে পারে। আর সেই কথা মাথায় রেখে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে যাতে তারা রাজ্য ও কেন্দ্রের বিভিন্ন পরীক্ষা গ্রহণকারী সংস্থার পরীক্ষার দিনক্ষণ জেনে নেয়। যাতে শিক্ষক নিয়োগের চূড়ান্ত সম্মতি পেলে স্কুলশিক্ষা দফতরের নির্দেশে সময় মতন কাজ সম্পন্ন করা যায়। রাজ্যের কোন স্কুলে কত পড়ুয়া আছে প্রতি স্কুলে শিক্ষকের সংখ্যা কত ,সেই সম্পর্কে চূড়ান্ত ধারণা তৈরির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে।
Loading...
loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন