নিয়োগ নিয়ে শীর্ষ আদালতের রায়ের পর এক বছরের পিটিটিআই প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষক পদপ্রার্থীদের নিয়োগের পদ্ধতি নিয়ে ভাবনাচিন্তা করছে রাজ্য সরকার। মঙ্গলবার প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য এই প্রসঙ্গে বলেন, আদালত বলেছে, ২০০৬ সালে যাঁরা এক বছরের প্রশিক্ষণ নিয়ে পরীক্ষায় বসেছিলেন, তাঁদের প্রাপ্য ২২ নম্বর দিতে হবে। তবে, এটা নিয়ে যাঁরা ২০১০ সালে কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন, শুধুমাত্র তাঁরাই এই সুযোগ পাবেন।
মামলাকারীদের সংখ্যা হাজার খানেক হবে। এটা বাম আমলের ঘটনা। কিন্তু এই সরকারের ঘাড়ে সেই দায় পড়েছে। কীভাবে এঁদের নিয়োগ করা হবে, তার পদ্ধতি রাজ্য সরকার খতিয়ে দেখছে।
প্রসঙ্গত, রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। বহু মামলা ঝুলছে আদালতে। সেই মামলার রায়ের উপর নির্ভর করছে রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগের ভবিষ্যৎ। যদিও নিয়োগ আটকে থাকার জন্য হবু শিক্ষকদের একটা বড় অংশ অভিযোগ রাজ্য সরকারের দিকে।
তাদের অভিযোগ, সরকার নিয়োগ নিয়ে বিভিন্ন অনিয়ম করার কারণে আদালতে মামলা দায়ের করতে বাধ্য হয়েছেন পরীক্ষার্থীরা। আর এবার ফের একবার শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে আদালতে মুখ পুড়ল রাজ্য সরকারের।
পিটিটিআই মামলায় আদালতের হুঁশিয়ারি। ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে পিটিটিআই মামলাকারীদের চাকরি দেওয়ার নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। পর্ষদকে চূড়ান্ত সময়সীমা জানিয়ে দেয় আদালত। এর পাশাপাশি নির্দেশ অমান্য হলে শিক্ষা সচিবের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি দেয় আদালত।
প্রসঙ্গত, রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। বহু মামলা ঝুলছে আদালতে। সেই মামলার রায়ের উপর নির্ভর করছে রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগের ভবিষ্যৎ। যদিও নিয়োগ আটকে থাকার জন্য হবু শিক্ষকদের একটা বড় অংশ অভিযোগ রাজ্য সরকারের দিকে।
পিটিটিআই মামলায় আদালতের হুঁশিয়ারি। ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে পিটিটিআই মামলাকারীদের চাকরি দেওয়ার নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। পর্ষদকে চূড়ান্ত সময়সীমা জানিয়ে দেয় আদালত। এর পাশাপাশি নির্দেশ অমান্য হলে শিক্ষা সচিবের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি দেয় আদালত।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন