সম্প্রতি তৃণমূল কাউন্সিলর রঞ্জন শীলশর্মার বিরুদ্ধে এক শিক্ষিকাকে কুপ্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। এবার ফের নতুন অভিযোগ উঠল তাঁর বিরুদ্ধে। এবার অভিযোগকারিনী এক হোম মালকিন। অভিযোগ, কিছু বছর আগে হোমের মেয়েদের সেবাদাসী হিসেবে পেতে চেয়েছিলেন রঞ্জন শীলশর্মা।
সেই প্রস্তাব না মানায় তাঁকে নানাভাবে হেনস্থা করা হয়। এর পরে ওই হোম বন্ধও করে দেওয়া হয়। এই গুরুতর অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তৃণমূল নেতা রঞ্জন-বাবু।
জানা গিয়েছে, রঞ্জন শীলশর্মা, পেশায় এক জন শিক্ষক। স্থানীয় নেতাজি জিএসএফপি স্কুলে ভারপ্রাপ্ত টিচার ইনচার্জ। এর সাথে তৃণমূলের কাউন্সিলর এবং ৫ নম্বর বোরো চেয়ারম্যান। পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির মতো অরাজনৈতিক শিক্ষক সংগঠনের সভাপতি। দিন কয়েক আগে রঞ্জন-বাবু যে স্কুলে শিক্ষকতা করেন সেই স্কুলের এক শিক্ষিকা অভিযোগ করেন, কুপ্রস্তাব না মানায় তাঁকে নানাভাবে হেনস্থা করছেন। যদিও শিক্ষিকার এই অভিযোগ অস্বীকার করেন রঞ্জন শীলশর্মা।
এবার ফের নতুন বিতর্কে নাম জড়াল তাঁর। শিলিগুড়ি পৌরনিগমের ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডের তিনি কাউন্সিলর। ওই ওয়ার্ডের একটি হোমের মালকিন অভিযোগ করে, বেশ কিছু বছর আগে হোম চলাকালীন হোমের মেয়েদের সেবাদাসী করার প্রস্তাব দেন রঞ্জন শীলশর্মা। ওই হোমে অনাথ এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েরা থাকত। ওই কুপ্রস্তাব না মানায় পরবর্তীতে পুলিশ দিয়ে হোমটি বন্ধ করাতে সব ব্যবস্থা করেন রঞ্জন। ওই সময়ে হোম চালানোর সমস্ত অনুমতি না থাকায় কার্যত পুলিশের চাপে হোম বন্ধ করতে বাধ্য হন হোম মালকিন।
জানা গিয়েছে, রঞ্জন শীলশর্মা, পেশায় এক জন শিক্ষক। স্থানীয় নেতাজি জিএসএফপি স্কুলে ভারপ্রাপ্ত টিচার ইনচার্জ। এর সাথে তৃণমূলের কাউন্সিলর এবং ৫ নম্বর বোরো চেয়ারম্যান। পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির মতো অরাজনৈতিক শিক্ষক সংগঠনের সভাপতি। দিন কয়েক আগে রঞ্জন-বাবু যে স্কুলে শিক্ষকতা করেন সেই স্কুলের এক শিক্ষিকা অভিযোগ করেন, কুপ্রস্তাব না মানায় তাঁকে নানাভাবে হেনস্থা করছেন। যদিও শিক্ষিকার এই অভিযোগ অস্বীকার করেন রঞ্জন শীলশর্মা।
এবার ফের নতুন বিতর্কে নাম জড়াল তাঁর। শিলিগুড়ি পৌরনিগমের ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডের তিনি কাউন্সিলর। ওই ওয়ার্ডের একটি হোমের মালকিন অভিযোগ করে, বেশ কিছু বছর আগে হোম চলাকালীন হোমের মেয়েদের সেবাদাসী করার প্রস্তাব দেন রঞ্জন শীলশর্মা। ওই হোমে অনাথ এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েরা থাকত। ওই কুপ্রস্তাব না মানায় পরবর্তীতে পুলিশ দিয়ে হোমটি বন্ধ করাতে সব ব্যবস্থা করেন রঞ্জন। ওই সময়ে হোম চালানোর সমস্ত অনুমতি না থাকায় কার্যত পুলিশের চাপে হোম বন্ধ করতে বাধ্য হন হোম মালকিন।
Loading...
loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন