স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের পেটানোর বিতর্কে উত্তাল গোটা রাজ্য। আর সেই রেশ কাটার আগেই ফের একবার বিতর্কে জড়াল রাজ্য পুলিশ। কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আংশিক সময়ের অধ্যাপকদের আন্দোলনে লাঠি চালানোর অভিযোগ উঠল পুলিশের বিরুদ্ধে। ওয়েলিংটন মোড়ে অবরোধকারী বহু অধ্যাপককে গ্রেফতার করে পুলিশ। শিক্ষকদের ওপর লাঠি চালানোর অভিযোগ ওঠে পুলিশের বিরুদ্ধে।
এই অধ্যাপক পেটানোর প্রতিবাদে আগামীকাল কালো ব্যাজ পরে ক্লাস বয়কটের ডাক দিয়েছে অধ্যাপকদের একটা বড় অংশ।
আদালতের নির্দেশে সম কাজে সম বেতন এবং ৬৫ বছর পর্যন্ত চাকরিতে বহাল রাখার দাবিতে আজ সকাল ১১ টা নাগাদ সুবোধ মল্লিক স্কয়্যারে অনশনে বসার ডাক দেয় কলেজ অ্যান্ড ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অফ বেঙ্গল । পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী সকালে সুবোধ মল্লিক স্কয়্যারে অনশনে বসতে যান ৬০০ অধ্যাপক। সেখান থেকে তাঁদের লাঠি চালিয়ে হটিয়ে দেয় পুলিশ। অভিযোগ, আগে থেকে এই কর্মসূচির কথা পুলিশকে বলা হয়ে ছিল। এর পরেও অনশনে বসার অনুমতি নেই এই অজুহাতে তাঁদের সেখান থেকে হটিয়ে দেয় পুলিশ। পরে ওয়েলিংটন মোড়ে অবরোধ দেখাতে গেলে অধ্যাপক-অধ্যাপিকাদের আটক করে পুলিশ।
রাজ্যে বার বার শিক্ষক নিগ্রহের ঘটনা ঘটেই চলেছে। দু-দিন আগে স্কুলের শিক্ষকদের উপর লাঠিচার্জ এবং শিক্ষিকাদের শ্লীলতাহানি করার মতন গুরুতর অভিযোগ ওঠে পুলিশের বিরুদ্ধে। আর সেই ঘটনা পরেই ফের কলেজের অধ্যাপকদের উপর লাঠি চালাবার ঘটনা ঘটল। এই প্রসঙ্গে মাধ্যমিক শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী সমিতির দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলা সম্পাদক অনিমেষ হালদার বলেন, " রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী একদিকে শিক্ষকদের সম্মান দিতে বলেছেন, বিদ্যাসাগরের গলায় মালা দিচ্ছেন আর উল্টোদিকে পুলিশ দিয়ে পৈশাচিক ভাবে শিক্ষকদের পেটাচ্ছেন। এই দ্বিচারিতা চলতে পারে না"।
আদালতের নির্দেশে সম কাজে সম বেতন এবং ৬৫ বছর পর্যন্ত চাকরিতে বহাল রাখার দাবিতে আজ সকাল ১১ টা নাগাদ সুবোধ মল্লিক স্কয়্যারে অনশনে বসার ডাক দেয় কলেজ অ্যান্ড ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অফ বেঙ্গল । পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী সকালে সুবোধ মল্লিক স্কয়্যারে অনশনে বসতে যান ৬০০ অধ্যাপক। সেখান থেকে তাঁদের লাঠি চালিয়ে হটিয়ে দেয় পুলিশ। অভিযোগ, আগে থেকে এই কর্মসূচির কথা পুলিশকে বলা হয়ে ছিল। এর পরেও অনশনে বসার অনুমতি নেই এই অজুহাতে তাঁদের সেখান থেকে হটিয়ে দেয় পুলিশ। পরে ওয়েলিংটন মোড়ে অবরোধ দেখাতে গেলে অধ্যাপক-অধ্যাপিকাদের আটক করে পুলিশ।
রাজ্যে বার বার শিক্ষক নিগ্রহের ঘটনা ঘটেই চলেছে। দু-দিন আগে স্কুলের শিক্ষকদের উপর লাঠিচার্জ এবং শিক্ষিকাদের শ্লীলতাহানি করার মতন গুরুতর অভিযোগ ওঠে পুলিশের বিরুদ্ধে। আর সেই ঘটনা পরেই ফের কলেজের অধ্যাপকদের উপর লাঠি চালাবার ঘটনা ঘটল। এই প্রসঙ্গে মাধ্যমিক শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী সমিতির দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলা সম্পাদক অনিমেষ হালদার বলেন, " রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী একদিকে শিক্ষকদের সম্মান দিতে বলেছেন, বিদ্যাসাগরের গলায় মালা দিচ্ছেন আর উল্টোদিকে পুলিশ দিয়ে পৈশাচিক ভাবে শিক্ষকদের পেটাচ্ছেন। এই দ্বিচারিতা চলতে পারে না"।
Loading...
loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন