এবারের লোকসভা নির্বাচনে একেবারে ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে গিয়েছে সিপিআই(এম)। এবার তাই নতুন ভাবে দলকে দাঁড় করানোর উদ্যোগ নিল সিপিআই(এম) নেতৃত্ব। এবার 'দরদী' সিপিআই(এম) কর্মীদের দলের সদস্য করতে উদ্যোগী নিল বাম নেতৃত্ব। এর জন্য লোকাল কমিটি পর্যন্ত পৌঁছতে গেলে যে সময় ব্যয় হয়, এবার থেকে তার আর প্রয়োজন নেই। সার কথা হল, দলকে মন থেকে ভালবাসলেই, সদস্য হতে পারবেন। এমনি বার্তা দেওয়া হল আলিমুদ্দিন তরফে।
বর্তমান রাজ্য রাজনীতিতে প্রায় অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গিয়েছে সিপিআই(এম)।
২০১১ সালে পর থেকে ভোট কমতে কমতে এই রাজ্যে বামেদের ভোট এসে দাঁড়িয়েছে ৬ শতাংশের একটু বেশি। আর এই ভোট ব্যাঙ্কে ফাটল ধরার কারণ খুঁজতে একাধিকবার আত্ম-সমীক্ষায় বসেছে আলিমুদ্দিন। আর ওই সমীক্ষায় উঠে এসেছে একটাই তত্ত্ব, বৃদ্ধতন্ত্র সরিয়ে তারুণ্যের ভিড় বাড়াতে হবে দলে।
পার্টির জন্ম-শতবর্ষ অনুষ্ঠানে এই তত্ত্বই বৃহস্পতিবার আরও জোরালো হয়ে ওঠে। খোদ সীতারাম ইয়েচুরি বলেন, যেখানে দেশে গড় বয়স চল্লিশের কাছে, সিপিআই(এম)এর গড় বয়স ৬৫ বছর। এটা হতে পারে না। আর তাই দলকে বাঁচাতে নিচুতলা থেকে রদবদল করতে বদ্ধপরিকর বাম নেতৃত্ব। আর সেই লক্ষ্যে সিপিআই(এম) এর রাজ্য কমিটিতে তরুণ নেতাদের আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দল।
বর্তমান রাজ্য রাজনীতিতে প্রায় অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গিয়েছে সিপিআই(এম)।
পার্টির জন্ম-শতবর্ষ অনুষ্ঠানে এই তত্ত্বই বৃহস্পতিবার আরও জোরালো হয়ে ওঠে। খোদ সীতারাম ইয়েচুরি বলেন, যেখানে দেশে গড় বয়স চল্লিশের কাছে, সিপিআই(এম)এর গড় বয়স ৬৫ বছর। এটা হতে পারে না। আর তাই দলকে বাঁচাতে নিচুতলা থেকে রদবদল করতে বদ্ধপরিকর বাম নেতৃত্ব। আর সেই লক্ষ্যে সিপিআই(এম) এর রাজ্য কমিটিতে তরুণ নেতাদের আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দল।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন