আপাতত বেঁচে গেল পাকিস্তান। ইসলামাবাদকে এখনি কালো তালিকাভুক্ত করল না ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স(এফ এ টি এফ)। তবে সন্ত্রাসবাদে অর্থের জোগানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ইসলামাবাদকে চার মাসের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে এফ এ টি এফ। যদি না ব্যবস্থা নেয় পাকিস্তান, তাহলে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে তাদের কালো তালিকাভুক্ত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে আন্তর্জাতিক এই সংস্থাটি ।
সন্ত্রাসবাদে অর্থ জোগান বন্ধ করা সহ একাধিক বিষয় খতিয়ে দেখতে ১৯৮৯ সালে এফ এ টি এফ প্রতিষ্ঠিত হয় । ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারিতে পাকিস্তানকে ধূসর তালিকাভুক্ত করে ওই সংস্থাটি। পরে পেশোয়ারের স্কুলে জঙ্গি হামলার পর নড়েচড়ে বসে পাকিস্তান।
এর পরে ন্যাশানাল অ্যাকশন প্ল্যান চালু হয়। এরপর ২০১৫ সালে ধূসর তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়। কিন্তু, পরে ২০১৮ সালে ফের তাদের ধূসর তালিকাভুক্ত করা হয়। চলতি বছর অক্টোবরের মধ্যে সন্ত্রাসবাদ রুখতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করার জন্য সময় বেধে দেওয়া হয়। এর পাশাপাশি নির্দেশ ছিল, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করতে না পারলে কালো তালিকাভুক্ত করা হতে পারে। আর তা করা হলে চরম সংকটে পড়ত ইসলামাবাদ। বন্ধ হয়ে যেত আন্তর্জাতিক অনুদান। ইতিমধ্যে আর্থিকভাবে জর্জরিত পাকিস্তানের অবস্থা আরও খারাপ হত বলেই মত কূটনৈতিক মহলের। তবে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শর্তগুলি পূরণ না করলে কড়া ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি দিয়েছে ওই সংস্থাটি।
সন্ত্রাসবাদে অর্থ জোগান বন্ধ করা সহ একাধিক বিষয় খতিয়ে দেখতে ১৯৮৯ সালে এফ এ টি এফ প্রতিষ্ঠিত হয় । ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারিতে পাকিস্তানকে ধূসর তালিকাভুক্ত করে ওই সংস্থাটি। পরে পেশোয়ারের স্কুলে জঙ্গি হামলার পর নড়েচড়ে বসে পাকিস্তান।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন