ফের আদালতে মুখ পুড়ল রাজ্যের। তীব্র সমালোচনার মুখে পড়লেন রাজ্যের আইনজীবী। পঞ্চায়েত কর্মীর চাকরির এক মামলায় রাজ্য সরকারকে সুপ্রিম কোর্টে সমালোচনার মুখে পড়তে হল। কলকাতার হাইকোর্টের রায় কেন এখনও পর্যন্ত মানা হল না, তা জানতে চাওয়ার পাশাপাশি দ্রুত নির্দেশ না পালন করলে প্রয়োজনে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিবকে শীর্ষ আদালতে সশরীরে ডেকে পাঠাব বলে জানিয়ে দেন বিচারপতি দীপক গুপ্ত এবং বিচারপতি সূর্যকান্তর ডিভিশন বেঞ্চ।
এই প্রসঙ্গে জানা গিয়েছে, নদীয়া জেলার কালীগঞ্জে গ্রাম পঞ্চায়েতে কাজ করতেন আবু তাহের মণ্ডল নামে এক ব্যক্তি।
ঘটনাচক্রে তিনি পক্ষাঘাতের শিকার হন। এই কথা শীর্ষ আদালতে জানিয়েছেন তাঁর আইনজীবী সুকেশ ঘোষ। পরিবারের সচ্ছলতা বজায় রাখতে সরকারের কাছে তাঁর ছেলে মাসাদুল্লা মণ্ডলকে চাকরি দেওয়ার আবেদন করা হয়। এর পর কলকাতা হাইকোর্ট তাঁর ছেলেটিকে চাকরি দেওয়ার নির্দেশ দেয়। কিন্তু ৪৬৩ দিন পেরিয়ে যাওয়ার পর আদালতের সেই নির্দেশ পালন না করায় হাইকোর্টেই আদালত অবমাননার মামলা হয়। যদিও এর পরে চাকরি দেওয়ার ওই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে রাজ্য সরকার সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানায়। সেই মামলার শুনানিতে রাজ্য সরকারকে তীব্র সমালোচনা করে এমন নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত।
এই প্রসঙ্গে জানা গিয়েছে, নদীয়া জেলার কালীগঞ্জে গ্রাম পঞ্চায়েতে কাজ করতেন আবু তাহের মণ্ডল নামে এক ব্যক্তি।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন