ফের শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ উঠল। রাজ্যে নবম-দশম শ্রেণীর শিক্ষক নিয়োগে ফের দুর্নীতির অভিযোগ। গতকাল অর্থাৎ সোমবার কলকাতা হাইকোর্টে তথ্যপ্রমাণ সহ সেই অভিযোগ জানায় এক পরীক্ষার্থী।
এই অভিযোগের পরেই স্কুল সার্ভিস কমিশনকে তিন সপ্তাহের মধ্যে হলফনামা সহ অভিযোগের ব্যাখ্যা দিতে বলেছেন বিচারপতি মৌসুমি ভট্টাচার্য।
জানা গিয়েছে, হৈমন্তী কুণ্ডু সহ অন্যান্যরা ওবিসি-বি শ্রেণীর প্রার্থী হিসেবে ওয়েটিং লিস্টের ক্রমতালিকায় ৫৯ থেকে ১০২ নম্বরের মধ্যে রয়েছেন। কিন্তু এখনও পর্যন্ত তাঁরা কাউন্সেলিংয়ে ডাক পাননি। কিন্তু তাঁদের পরে থাকা বেশ কিছু প্রার্থী কাউন্সেলিংয়ে ডাক পাওয়ায় তাঁরা খোঁজখবর শুরু করেন। আর প্রমাণ হাতে আসার পরেই তাঁরা আদালতে অভিযোগ জানায়।
মামলা কারীদের আইনজীবী বলেন, হৈমন্তী কুণ্ডু, মিতালি কুণ্ডু, জয়িতা দাঁ ওই ক্রমতালিকায় আছেন ৫৯, ৭০ এবং ৭৯ নম্বরে। ওই একই তালিকার প্রদীপ্তা নাগ বা সুধা কর্মকার ছিলেন ৮১ এবং ৮২ নম্বরে। কোনও অদৃশ্য কারণে এঁরা জেনারেল ফিমেল (ওয়েটিং) তালিকায় ৪১০ ও ৪১১ নম্বরে চলে যান। সেই সূত্রে কাউন্সেলিংয়ে ডাক পেয়েছেন। অথচ, যে সূত্র ধরে এঁদের ডাকা গেল, সেভাবে কেন মামলাকারীদের ডাকা হল না? আর এই নিয় আদালতে মামলা দায়ের হয় গত কাল।
জানা গিয়েছে, হৈমন্তী কুণ্ডু সহ অন্যান্যরা ওবিসি-বি শ্রেণীর প্রার্থী হিসেবে ওয়েটিং লিস্টের ক্রমতালিকায় ৫৯ থেকে ১০২ নম্বরের মধ্যে রয়েছেন। কিন্তু এখনও পর্যন্ত তাঁরা কাউন্সেলিংয়ে ডাক পাননি। কিন্তু তাঁদের পরে থাকা বেশ কিছু প্রার্থী কাউন্সেলিংয়ে ডাক পাওয়ায় তাঁরা খোঁজখবর শুরু করেন। আর প্রমাণ হাতে আসার পরেই তাঁরা আদালতে অভিযোগ জানায়।
মামলা কারীদের আইনজীবী বলেন, হৈমন্তী কুণ্ডু, মিতালি কুণ্ডু, জয়িতা দাঁ ওই ক্রমতালিকায় আছেন ৫৯, ৭০ এবং ৭৯ নম্বরে। ওই একই তালিকার প্রদীপ্তা নাগ বা সুধা কর্মকার ছিলেন ৮১ এবং ৮২ নম্বরে। কোনও অদৃশ্য কারণে এঁরা জেনারেল ফিমেল (ওয়েটিং) তালিকায় ৪১০ ও ৪১১ নম্বরে চলে যান। সেই সূত্রে কাউন্সেলিংয়ে ডাক পেয়েছেন। অথচ, যে সূত্র ধরে এঁদের ডাকা গেল, সেভাবে কেন মামলাকারীদের ডাকা হল না? আর এই নিয় আদালতে মামলা দায়ের হয় গত কাল।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন