সব এক সঙ্গে চাইলেই সবকিছু একসঙ্গে পাওয়া যায় না। সবকিছু নিয়ম মেনে এগোতে হয়। না হলে পুরো ব্যাপারটাই গোলমাল হয়ে যায়। মঙ্গলবার বিধানসভায় পার্শ্বশিক্ষকদের আন্দোলন নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে এমন কথা করলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়।
বলেন, "পার্শ্বশিক্ষকরা একাধিক দলে বিভক্ত। তাঁরা একেকজন এক একটা বিষয় নিয়ে দাবি করছেন। আমরা বলেছি, রাস্তায় নেমে নয় যা সমাধান হবে তা হবে আলোচনার মাধ্যমে।"
তিনি আরও বলেন, "২০১১ সালের পর থেকে এই ব্যাপারে সামগ্রিক আলোচনায় আনা হয়েছে। ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ অবধি টাকা বাড়িয়েছি। এরপরও তাঁদের ইপিএফের আওতায় আনা যায় কি না তা নিয়ে দরবার করেছে। এনে দিয়েছি। স্বাস্থ্যসাথীর আওতায় আনা হয়েছে। ছুটির আবেদন করেছিলেন। সেটাও করেছি। এসএসসিতে পরীক্ষা নিয়ে স্থায়ীকরণে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করার আবেদন করেছিলেন। তারও চেষ্টা করছি আমরা।"
তৃণমূলের মহাসচিবের কথায়, বেশিরভাগ পার্শ্বশিক্ষককেই সরকার নিজের খরচে এক বছরের কোর্স করিয়েছে। তা না হলে চাকরিই থাকতোনা, চাকরি চলে যেত। কিন্তু এগুলো ওঁরা বুঝতে চাইছে না। কিন্তু সেগুলি বুঝতে হবে ওদের। একসঙ্গে সবকিছু তো পাওয়া যায় না।
তিনি আরও বলেন, "২০১১ সালের পর থেকে এই ব্যাপারে সামগ্রিক আলোচনায় আনা হয়েছে। ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ অবধি টাকা বাড়িয়েছি। এরপরও তাঁদের ইপিএফের আওতায় আনা যায় কি না তা নিয়ে দরবার করেছে। এনে দিয়েছি। স্বাস্থ্যসাথীর আওতায় আনা হয়েছে। ছুটির আবেদন করেছিলেন। সেটাও করেছি। এসএসসিতে পরীক্ষা নিয়ে স্থায়ীকরণে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করার আবেদন করেছিলেন। তারও চেষ্টা করছি আমরা।"
তৃণমূলের মহাসচিবের কথায়, বেশিরভাগ পার্শ্বশিক্ষককেই সরকার নিজের খরচে এক বছরের কোর্স করিয়েছে। তা না হলে চাকরিই থাকতোনা, চাকরি চলে যেত। কিন্তু এগুলো ওঁরা বুঝতে চাইছে না। কিন্তু সেগুলি বুঝতে হবে ওদের। একসঙ্গে সবকিছু তো পাওয়া যায় না।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন